মোবাইল লোকেশন ম্যাপ কিভাবে বের করবেন?জেনে নিন।

প্রিয় পাঠক, আমরা সবাই জানি যে বর্তমান পৃথিবীতে গুগল হলো সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি কোম্পানি। বলা বাহুল্য যে ইন্টারনেট এর প্রায় অধিকাংশে অধিপত্য বিস্তার করে আছে গুগল। আর সে কারণে আজকের দিনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর ব্যক্তি অংশ গুগলের বিভিন্ন রকমের প্রোডাক্ট ব্যবহার করে। যেহেতু google এত বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করে পেরেছে।

সেহেতু গুগল তার ব্যবহারকারীর জন্য প্রতিনিয়ত কোন না কোন প্রোডাক্ট নিয়ে হাজির হচ্ছে।মোবাইল নম্বর লোকেশন কিভাবে ট্যাগ করে সহজ উপায়?Track Location Of A Mobile Number: খুব সহজে আপনি চাইলে যে কোন ফোন নম্বর লোকেশন ট্র্যাক করতে পারবেন। তার জন্য আপনার মোবাইলে ডাউনলোড করতে হবে Spyic নামক একটি অ্যাপ।

বাংলাদেশ মানচিত্র ও ম্যাপ সম্পর্কিত আর্টিকেলে আপনাকে স্বাগতম । নির্দিষ্ট মান স্কেলে অঙ্কিত চিত্রকে মানচিত্র বলে। এটি দেহের সার্ভে বিভাগ কর্তৃক দেশের সীমানা ও অভ্যন্তরীণ এলাকা সমূহের ভূমির উল্লেখ করে মানচিত্র প্রণয়ন করা হয়।

দেশের বিভিন্ন স্থানে উল্লেখযোগ্য প্রকৃতি ও কৃত্রিম বস্তু সমূহকে নির্দিষ্ট সংক্রাতিক চিহ্নের মাধ্যমে ক্ষুদ্র আকার মাপে কাল্পনিক চিত্র অঙ্কন করা হয়। বাংলাদেশ মানচিত্র ও ম্যাপ এ দেশে সার্বভৌমত্বের সাংকেতিক প্রতিচ্ছবি। বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অনেক বেশি। তেমনি দেশের সার্বভৌমত্বের মানচিত্রে নিপুন সৌন্দর্য প্রকাশ পায়।

১৯৭১ সালের ২ এ মার্চ প্রথম বাংলাদেশ মানচিত্রসহ পতাকা উত্তোলন হয়। তবে এর গঠন প্রকাশ পেয়েছে অনেক পূর্বেই। ১৯৬৭ সালের ১ লা জানুয়ারি, বেঙ্গল সার্ভে, নামে এক প্রতিষ্ঠানে হয়ে সর্বপ্রথম ভারতবর্ষের মানচিত্র অংকন করেন জেমস রেনেল।

হাজার ১৯৪৭ সালে ভারতবর্ষে দেশে বিভাজনের পর সেই মানচিত্র রূপরেখা পাল্টায়। সর্বশেষ ১৯৭১ সাল স্বাধীনতা মাধ্যমে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের সার মানচিত্র আত্মপ্রকাশ পায়। বাংলাদেশ মানচিত্র রূপকার জেমস রেনেল। তিনি একজন ব্রিটিশ ভূবিদ, ঐতিহাসিক, ভূগোলবিদ, নৌ-প্রকৌশলী, এবং মহাসমুদ্র বিদ্যার জনক ছিলেন।

আপনার ফোন ট্রাক করছে কিনা বা কোথা থেকে ট্রাক করা হচ্ছে, সবটাই জানা সম্ভব। অনেকেই জানে না, মোবাইল নম্বরের মাধ্যমে কারো অবস্থান ট্যাগ করা যেতে পারে। যে রকম পুলিশরাও ফোন নাম্বার ধরে ট্রাক করতে পারে। মোবাইল নম্বর বা ফোনের সাহায্যে অপরাধীদের ট্রাক করা যায়। তবে পদ্ধতিটা যে খুবই সহজ তাও নয়।

অনেকেই ভাবেন তারা ইন্টারনেট থেকে একটি অ্যাপ ডাউনলোড করবেন এবং তাদের কাজ শুরু হয়ে যাবে। এর সাহায্যে যে কারো লোকেশন ট্র্যাক করা যায়, কিন্তু তা নয়। আইপি অ্যাড্রেস, থেকে ব্যবহারকারীর সম্ভাব্য অবস্থান পেতে পারেন। তবে কিভাবে লোকেশন ট্র্যাকিং করবেন?

যারা মোবাইল ফোন চুরির অভিযোগে এফ আই আর করতে যান, তখন পুলিশ আপনার ফোনের আই এম ই আই নম্বর চাই। শুধুমাত্র এর সাহায্যে ফোনটি ট্র্যাক করা হয়। তবে এর জন্য আলাদা কোন সেটআপ নেই, বরং পুলিশ টেলিকম কোম্পানি গুলোর উপর নির্ভরশীল। আসলে পুলিশ সন্দেহজনক বা চুরি হওয়া ফোন ট্র্যাক করতে টেলিকম সংস্থাগুলিকে ইমেইল নম্বর দেই।

এই আই এম ই আই নম্বর সহ ফোনে একটি সিম ইনস্টল এবং সক্রিয় হওয়ার সাথে সাথে টেলিকম অপারেটর তার তথ্য পাই। সক্রিয় সংখ্যাটি কোন সেল টাওয়ারের সঙ্গে সংযুক্ত এবং এটি থেকে সক্রিয় সংখ্যাটি কত দূরে? টেলিকম সংস্থা পুলিশকে এই সমস্ত তথ্য দেই, যার সাহায্যে অপরাধীদের সন্ধান করা হয়।