কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান গুলো সম্পর্কে জানুন

আজকের এই পোস্টে যা জানতে পারবেন কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে জানতে পারবেন সুন্দরবন,হিমচরা,হিমছড়ি,কক্সবাজার সীতাকুণ্ড ইত্যাদি। সম্পর্কে বিস্তারিত থাকছে আজকের এই পোস্টে পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ুন বিস্তারিত জানতে পারবেন।

কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান গুলো সম্পর্কে(৫মিনিটে জেনে নিন)।

কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান

কক্সবাজার একটি প্রসিদ্ধ পর্যটন গন্ধর্ব্য স্থান এবং এখানে অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে। কিছু প্রস্তুত স্থানগুলি হলো:

আরো পড়ুন:অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে ২০২৪সালের সেরা ৬ টি উপায় ?

  • কক্সবাজার সীতাকুণ্ড: এটি একটি বৃহৎ সীতাকুণ্ড যা আকর্ষণীয় পানিতে ভরা থাকে। এখানে পৌরাণিক ও ঐতিহ্যিক মহোল রয়েছে।
  • হিমছড়ি: হিমছড়ি হলো একটি প্রাকৃতিক জলঝর যা অদ্ভুত দৃশ্য উপস্থাপন করে। এটি বৃহত্তর খুলনা পাহাড় থেকে আসা গঙ্গার একটি উৎস এবং এটি বর্ষার সময়ে অধিক আকর্ষণীয় হয়।
  • ডুব ডুবি স্প্রিং: এটি একটি সুন্দর ফটকের মাধ্যমে পানিতে ভরা একটি জলঝর যা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সাথে জড়িত।
  • হিমচরা: এটি একটি নীলগিরি সীতাকুণ্ড এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে একটি জনপ্রিয় স্থান।

কক্সবাজার সীতাকুণ্ড

কক্সবাজার জেলার সীতাকুণ্ড একটি প্রমুখ পর্যটন স্থান এবং বিশ্ববিদ্যালয় সমৃদ্ধ এলাকা। সীতাকুণ্ড দীঘি, হিমছড়ি, কপি নদী, বাঙালি হিমু, ডুপাকুটি ও কুঁড়িঘাট ইত্যাদি সীতাকুণ্ডের অভ্যন্তরে অনেক আকর্ষণীয় স্থান। প্রতিষ্ঠিত রিসোর্ট, হোটেল এবং ক্যাম্পিং সাইটগুলি ভ্রমণকারীদের জন্য এখানে আতুর মাদক মুক্ত একটি পর্যটন কেন্দ্র তৈরি করেছে।

সীতাকুণ্ডে বন্যপ্রাণী, প্রবাসী পাখি, প্রবাসী শাপলা এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অদ্ভুত দৃশ্য অনুভব করতে পারে।আপনি কক্সবাজার সীতাকুণ্ডে ভ্রমণ করতে চাইলে, কক্সবাজারের মেইন টাউন থেকে সীতাকুণ্ড পৌঁছানোর জন্য বাস, মাইক্রোবাস, ও অটোরিকশা ব্যবহার করতে পারেন।

আরো পড়ুন:মোবাইল দিয়ে হ্যাকিং শিখুন। একজন হ্যাকার কিভাবে হ্যাকিং করে?

হিমছড়িটি প্রধানভাবে হিমের স্থানান্তর বা উপস্থিতির জন্য পরিচিত, এবং প্রকৃতির এই অদ্ভুত রচনা দেখতে আগ্রহী ভ্রমণকারীদের আকর্ষণ করে। হিমছড়ি সম্পূর্ণ বর্ফ অথবা হিমবৃষ্টি হতে পারে এবং সমুদ্রে অবস্থিত হলে এটি একটি সাধারিত হিমের পিঙ্গল অবজারভেশন ছাড়া হতে পারে।

সীতাকুণ্ডে অনেক ভ্রমণ স্থান এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য প্রসিদ্ধি রয়েছে, এবং হিমছড়িটি তাদের মধ্যে একটি। এই অঞ্চলে আসার সময়ে আপনি হিমছড়ি দেখতে এবং এর সাথে মিলে পৃথিবীর একটি অদ্ভুত নিদর্শন অনুভব করতে পারেন।

হিমচরা

হিমছড়া বা হিমচরা হলো হিমের উপর পড়তে বা জমে থাকতে সক্ষম হিসেবে জানা স্থান। এটি সাধারিত শীতকালে বর্ফ ও হিমে প্রচুর মাত্রায় পড়তে পারে, যা তার স্বাভাবিক অবস্থান। হিমছড়া বা হিমচরা এমন স্থানগুলি পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে অবস্থিত থাকতে পারে, সমুদ্র তটস্থ এলাকা হতে পারে, পাহাড়ী অঞ্চল হতে পারে, অথবা হাইল্যান্ড এলাকা হতে পারে।

হিমছড়া একটি চমৎকার দৃশ্য সৃষ্টি করতে সক্ষম হতে পারে এবং এটি অনেক সময় পর্যটন স্থান হিসেবে পরিচিত। প্রচুর বর্ফযুক্ত হিমছড়া বিশেষভাবে শীতকালে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে, এবং এটি ভ্রমণকারীদের জন্য একটি আকর্ষণীয় স্থান হতে পারে।

সুন্দরবনে ঘনবয়ুবান্ধব বন এবং বন্যপ্রাণী সমৃদ্ধি থাকে। বনে অবস্থিত বিশেষ ধরনের গাছ, উদ্ভিদ, ও বন্যপ্রাণীর জন্য এটিকে বিশেষভাবে প্রস্তুত করে। এখানে রয়েছে বাঘ, ছাগল, হাতি, মৌরল, কাঁকড়া, পাঙ্গো, শাপলা কুকুর, কিং কবরা, কালিজিরার, পিতা ও বিভিন্ন প্রজাতির পক্ষী, মাছ, ও অন্যান্য বায়ুজীবি।

সুন্দরবন একটি প্রমুখ বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ অঞ্চল এবং বিশ্ব ধর্মীন সাইটে ঘোষিত হয়েছে। এটি ইউনেস্কোর জাতীয় ও বিশ্ব ঐতিহাসিক উপাধি অর্জন করেছে। সুন্দরবনে ভ্রমণ করার জন্য প্রয়োজন বিভিন্ন ভ্রমণ প্রস্তুতি এবং গাইডের সাথে হাজির থাকা উচিত, কারণ এটি একটি জলযাত্রা এলাকা এবং জীববৈচিত্র্য পূর্ণ একটি অঞ্চল।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url