গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণ ও চিকিৎসা জানুন

পাকস্থলীর আলসার বা গ্যাসট্রিক আলসার হলো পাকস্থলীর ভেতরের আস্তরণে হওয়া এক ধরনের ঘা বা ক্ষত। এ ধরনের আলসার পাকস্থলী ছাড়াও পরিপাকতন্ত্রের অন্যান্য জায়গায় হতে পারে। যেমন: পাকস্থলীর পর থেকে শুরু হওয়া অন্ত্রের প্রথম অংশে এমন ঘা হয়, যাকে বলা হয় ডিওডেনাল আলসার।

গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণ ও চিকিৎসা জানুন (৫ মিনিটে)।

ডিওডেনাল আলসার ও পাকস্থলীর আলসার।এই দুই প্রকার আলসারকে অনেক সময় পেপটিক আলসারও বলা হয়।এখানে মূলত পেটের আলসার নিয়ে কথা বলা হলেও, তথ্যগুলো ডিওডেনাল আলসারের জন্য সমানভাবে কার্যকর।

গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা কোথায় কোথায় হয়

গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা হতে পারে এমন অবস্থানগুলি নিম্নরূপ:

আরো পড়ুন:কিভাবে ssc রেজাল্ট দেখবে

পেটের উপরে গ্যাস্ট্রিক ব্যথা সাধারণভাবে পেটের উপরে হয়, যা পেটের ঊর্ধ্বাধীন দিকে অনুভূত হতে পারে।দাঁড়িয়ে হলে বেশিরভাগ সময় গ্যাস্ট্রিক ব্যথা দাঁড়িয়ে থাকতে পারে। এটি সমাধানের জন্য বেশি সময় দাঁড়িতে থাকতে, বা এমন অবস্থায় থাকতে হতে পারে যা গ্যাস্ট্রিক ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
পেটের বাম দিকে বা ডান দিকে গ্যাস্ট্রিক ব্যথা সাধারণভাবে পেটের বাম দিকে বা ডান দিকে হতে পারে।হৃদয়ের কাছাকাছি কিছু সময় গ্যাস্ট্রিক ব্যথা হৃদয়ের কাছাকাছি অনুভূত হতে পারে, এটি অনেকসময় হৃদয়ের অঞ্চলে বা জানোয়ারে অনুভূত হতে পারে।

গ্যাস্ট্রিক ব্যথার কারণ হতে পারে খাবারের অমিল, অধিক খাওয়া-দাওয়া, অন্যান্য পেটে সমস্যা, খাবারের অনুসারী জন্য সংশ্লেষণ ইত্যাদি। তবে, যদি আপনি গ্যাস্ট্রিক ব্যথার সমস্যার সঙ্গে মোকাবিলা করতে সক্ষম না হন বা সমস্যা কমে না, তাদের কাছে চিকিৎসার জন্য একজন চিকিৎসকে দেখাতে ভিড়িত হতে পারেন।

গ্যাস্ট্রিকের জন্য মেথি খাওয়ার নিয়ম

মেথি (Fenugreek) গ্যাস্ট্রিক সমস্যা নিরাময়ে সাহায্য করতে পারে কারণ এটি কিছু প্রকারের আমল এবং উচ্চ ফাইবার সহিত পুষ্টিগুলি সম্পন্ন। তবে, এটি খাওয়ার আগে কিছু নির্দেশনা অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ। নিচে কিছু উপকারী নিয়ম দেওয়া হল:

সমান্য পরিমাণে শুরু করুন গ্যাস্ট্রিক সমস্যা থাকলে মেথি শুরুতে সমান্য পরিমাণে খাওয়া উচিত, যাতে আপনি কোনো অসুখ বা প্রতিক্রিয়া উত্পন্ন না করুন।প্রদত্ত রোজ পর্যন্ত ধারণ করুন মেথি ধান্যের বাটি বা মেথি পাউডার ধারণ করতে হবে যা প্রদত্ত রোজে স্বাভাবিকভাবে নিতে সহায়ক হতে পারে।

পানি সাথে নেয়া মেথি কোম্পাউন্ডগুলি আপনার পেটে স্থান করতে সাহায্য করতে পারে, তাই প্রতিদিন পর্যন্ত মেথি নেওয়ার সময় এটি এক কাপ পানির সাথে নেতে হবে।শুধুমাত্র মেথি না খান গ্যাস্ট্রিক সমস্যা সম্পর্কে যদি আপনি চিন্তিত থাকেন বা অসুখে ভোগ করছেন, তবে আপনার খাবার চয়ন করার আগে একজন চিকিৎসকে দেখাতে ভুলবেন না।

আরো পড়ুন: আসল ভিটমেট অ্যাপস ডাউনলোড কিভাবে করবেন

অতিরিক্ত মেথি না খান যে কোন খাদ্যত অতিরিক্ত কিংবা মেথি খাওয়া গুলির মধ্যে একটি স্বাভাবিক অধিপতন করতে বিশেষভাবে মনযোগ দিতে হবে, কারণ এটি গ্যাস্ট্রিক বা অন্যান্য প্রবলেমে একটি কারণ হতে পারে।গ্যাস্ট্রিক সমস্যা বা অন্য কোনও চিকিৎসা প্রদান করার আগে, সবসময় একজন চিকিৎসকে দেখাতে ভুলবেন।

গ্যাস্ট্রিক বুকে ব্যাথা দূর করার উপায়

গ্যাস্ট্রিক বুকে ব্যাথা দূর করার উপায় নিম্নলিখিত উপায়গুলি হতে পারে:

স্বাস্থ্যকর খাবার পদ্ধতি আপনার খাবারে সহীত একটি স্বাস্থ্যকর খাবার পদ্ধতি অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ। তৈরি খাদ্য, অতিরিক্ত তেলাপূর্ণ খাবার এবং গ্যাস উত্পন্ন করতে সহায়ক হতে পারে।সঠিক খাবারের সময় এবং পরিমাণ সঠিক সময়ে খাওয়া এবং উচ্চ পরিমাণে খাওয়া এমন সময়গুলি গ্যাস্ট্রিক বুকে ব্যাথা দূর করতে সাহায্য করতে পারে।

প্রতিদিন ব্যায়াম করুন নিয়মিত ব্যায়াম করা গুরুত্বপূর্ণ যেন আপনি সুস্থ থাকতে পারেন এবং গ্যাস্ট্রিক সমস্যা দূর করতে সাহায্য করতে পারে।উচ্চ ফাইবার খাদ্য গ্রহণ করুন ফল, সবজি, পূর্ণ ধান, ওটস, লেন্টিলস, ইত্যাদি উচ্চ ফাইবার ধারণ করা হবে, যা পেটের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

অধিক পানি পান প্রতিদিন যত্নে পানি পান গুরুত্বপূর্ণ যেন আপনি শরীরে সঠিক হাইড্রেশন বজায় রাখতে পারেন।চিন্তা না করা চিন্তা করা গভীর গ্যাস্ট্রিক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। প্রতিদিনের চিন্তামুক্ত জীবনে থাকতে চেষ্টা করুন।ড্যাইজেস্টিভ বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন: একজন ডাইজেস্টিভ বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলে সঠিক চিকিৎসা এবং পরামর্শ প্রাপ্ত করতে সাহায্য নিতে পারেন।

সবকিছুই বলার মধ্যে, আপনি গ্যাস্ট্রিক বুকে ব্যাথা দূর করতে হলে একটি স্বাস্থ্যকর ও উপযুক্ত জীবনযাপন অনুসরণ করতে হবে। তবে, এই সমস্যার জন্য আপনার চিকিৎসকের সাথে সাক্ষাত্কার করতে প্রয়োজন হতে পারে যেন সঠিক চিকিৎসা এবং পরামর্শ প্রাপ্ত করতে পারেন।

গ্যাস্ট্রিক দূর করার ঘরোয়া উপায়

গ্যাস্ট্রিক বুকে ব্যাথা দূর করার জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় নিম্নে দেওয়া হলো:

জিরা জল বা বিয়ার জিরা জল বা বিয়ারের মধ্যে রয়েছে কিছু প্রকার উচ্চ প্রোবায়টিকস, যা পেটের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। জিরা জল হলে এটি গরম পানি দিয়ে প্রতিদিন খাতে পারেন। বিয়ারের ক্ষেত্রে, এটি প্রতি সপ্তাহে একবার খাওয়া যেতে পারে, এবং তার সাথে অতিরিক্ত মাত্রা দ্বারা নিজেকে সীতল রাখতে হবে।

আরো পড়ুন:ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য

গোলপাতার রস গোলপাতার রস হিং থাকে, যা গ্যাস্ট্রিক সমস্যা দূর করতে সাহায্য করতে পারে। এটি যেভাবে খাবারে বা পানিতে মিশিয়ে খাতে পারেন।সাধারণ পানি প্রতি দিন অত্যন্ত প্রয়োজনীয় জীবানু স্বস্থ রাখতে, প্রতি দিন প্রয়োজনীয় পানি প্রাপ্ত করা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতি দিন কমপক্ষে 8 গ্লাস পানি খাওয়া উচিত।

তুলসি পাতা রস তুলসি পাতা গ্যাস্ট্রিক সমস্যা দূর করতে সাহায্যকর। তুলসি পাতা কাঁচা বা শুকিয়ে হাঁড়ি বা বাটিতে পরিণত করে রাখতে পারেন এবং প্রতিদিন এটির রস খাতে পারেন।আধুনিক শুধুমাত্র বড় মিষ্টি বড় মিষ্টি হিং থাকে এবং এটি গ্যাস্ট্রিক সমস্যা দূর করতে সাহায্য করতে পারে। এটি মিষ্টি বা কাঁচা হিং ব্যবহার করে খাওয়া যেতে পারে।

এই সব উপায়গুলি এককভাবে অথবা একই সময়ে ব্যবহার করা যেতে পারে এবং আপনি যেকোনো একটি বা একাধিক উপায় বলতে পারেন। তবে, যদি গ্যাস্ট্রিক সমস্যা কমতে না থাকে বা হোল্ড না হয়, তাদের চিকিৎসা এবং পরামর্শের জন্য একজন চিকিৎসকে দেখাতে ভুলবেন না।

গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীর খাদ্য তালিকা

গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীদের খাদ্য তালিকা তৈরি করার সময়, কিছু খাবার ও দ্রব্যমান মনিটর করা গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে যাতে রোগীদের অবস্থান উন্নত হতে সাহায্য করে এবং অতিরিক্ত কষ্ট করে না। এক্ষেত্রে খাদ্য তালিকা হলো:

প্রস্তুতি পুরাতাত খাওয়া বা খাওয়ার আগে হাঁড়ি ধোয়া গুরুত্বপূর্ণ। খাওয়ার পর দুই ঘণ্টা পর বা শোকে হাঁড়ি ধোয়া গুরুত্বপূর্ণ যাতে আলসারের সময় খাদ্য শত্রু হয়ে থাকে।ধান, সুজি, এবং গহু যুক্ত খাবার সুজি বা ধানের জন্য খাদ্য তৈরি করা যেতে পারে, কারণ এগুলি সাধারণভাবে আলসার রোগীদের জন্য সুস্থ হোল্ড হয়।

আরো পড়ুন: গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা

পূর্ণ ধান পূর্ণ ধান সাধারণভাবে আলসার রোগীদের জন্য উচ্চ প্রোটিন ও শক্তিশালী খাবার হিসেবে উচিত।সব্জি ও ফল তাজা সবজি ও ফলের রুচি করা যেতে পারে, যেমনঃ ক্যারাট, সবজি, শসা, মূলা, কমলা, মৌসুমি ফল, আম, পাপড়, পোমেগ্রেনেট, আদা, নারকেল, মিষ্টি আপেল, অথবা সেব।

দুগ্ধ ও দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাত খাবার দুগ্ধ এবং দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাত খাবারের মধ্যে যোগ করা যেতে পারে, যেমনঃ দুগ্ধ, দই, ছানা, পনির, এবং চিজ।মীনাইজ পানি নিম্নতম মীনাইজ পানি খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ, যা আলসার রোগীদের ব্যক্তিগত প্রস্তুতি এবং মিনাইজেশন এর জন্য সাহায্য করতে পারে।

তেল, মসলা এবং তৈরি খাবার ভারী মসলা, ধানের মড়ে তৈরি খাবার, তৈরি খাবার এবং ভারী তেল এবং চিংড়ি এগুলি একাধিক গ্যাস্ট্রিক আলসার সৃষ্টি করতে পারে এবং তাদের কারণে আলসার রোগীদের সমস্যা বাড়াতে পারে।

গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সারের লক্ষণ

গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সারের লক্ষণগুলি মোটামুটি ভিন্ন হতে পারে এবং এটি রোগের ধরণ, শক্তি এবং অন্যান্য পরিস্থিতিতে বিপর্যস্ত হতে পারে। তবে, কিছু সাধারিত লক্ষণ অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে:পাচন সমস্যা গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সারের একটি সাধারিত লক্ষণ হলো পাচন সমস্যা। অনুভূত হতে পারে যে খাদ্য সম্পূর্ণভাবে পাচন হচ্ছে না এবং তাতে অসম্পূর্ণভাবে পাচন করা হচ্ছে।

প্রাণতন্ত্রের সমস্যা গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সারের রোগীর মধ্যে অস্তিত্ব হতে পারে বা প্রাণতন্ত্রের মধ্যে সমস্যা অনুভূত হতে পারে।অস্তিরণ অস্তিরণ বা মসৃণ মেয়াদের জন্য সত্যিকার চাহিদা বা হাঁটবাজি হতে পারে।পেটে তীব্র ব্যথা গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সারে রোগীরা অক্সিডেন্টালি বা একটি বিশেষ সামগ্রীর কারণে পেটে তীব্র ব্যথা অনুভূত করতে পারে।

অতিসার গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সার রোগীরা অতিসারে পোষা হতে পারে এবং অতিরিক্ত সার তাদের দ্বারা বের হতে পারে।ওজন হারানো গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সারের রোগীরা অনুসন্ধান করতে পারে যে তাদের ওজন অত্যন্ত হারিয়ে যাচ্ছে।প্রয়াম সমস্যা গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সারের রোগীদের মধ্যে কিছুগুলি অনুভূত করতে পারে যেমন হাঁচি, প্রয়াম সমস্যা এবং শ্বাসকষ্টের লক্ষণ।

যে কোন ধরণের অস্তিত্ব অথবা এই লক্ষণগুলি হলে, বা যদি কেউ এই ধরণের লক্ষণ অনুভূত করেন, তাদের উম্মুক্ত দিতে অথবা চিকিৎসা করতে তাদের প্রাথমিক চিকিৎসকে দেখাতে হবে। গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সার রোগের আচরণ সম্পর্কে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ প্রাপ্ত করা গুরুত্বপূর্ণ।

গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণ ও চিকিৎসা

গ্যাস্ট্রিক আলসার হলো পেটের প্রণালীর মাঝে সংকোচ অথবা ক্ষয় হয়ে যাওয়া একটি অবস্থা, যা পেটের লেয়ারের প্রতিরোধক্ষমতা হারিয়ে যাওয়ার ফলে তৈরি হয়। গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণ এবং চিকিৎসা নিম্নে উল্লেখ করা হলো:

গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণ:

পেটে ব্যথা গ্যাস্ট্রিক আলসারের একটি প্রধান লক্ষণ হলো পেটে তীব্র ব্যথা। এটি সাধারিতভাবে খাদ্য খাওয়ার পরে বা রাতে ঘুম থেকে উঠতে সময়ে অনুভূত হতে পারে।অতিসার পেটে অতিসারের লক্ষণ হতে পারে, যা অসুস্থ সান্ত্র প্রণালীর কারণে হতে পারে।প্রয়াম সমস্যা গ্যাস্ট্রিক আলসারের রোগীরা সাধারিতভাবে শ্বাসকষ্টের সাথে যোগাযোগ করতে সময়ে অসমর্থ হতে পারে।

আরো পড়ুন: 10000 ভিউ এর জন্য ফেসবুক কত টাকা দেই

হৃদয় জ্বালানি পেটের ঊর্ধ্বভাগে অথবা হৃদয়ে জ্বালানি অনুভূত হতে পারে, যা গ্যাস্ট্রিক আলসার এবং অ্যাসিড রিফ্লাক্সের একটি সাধারিত লক্ষণ।অতিসারের কারণে হৃদয়ে কষ্ট অতিসারের কারণে হৃদয়ে কষ্ট অনুভূত হতে পারে, এটি হার্টবার্ন অনুভূত করতে পারে।ওজন হারানো কিছু গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগী অতিরিক্ত ওজন হারাতে পারে, এবং এটি একটি লক্ষণ হতে পারে।

গ্যাস্ট্রিক আলসারের চিকিৎসা:

পোষাক ও জীবনযাপন স্বাস্থ্যকর পোষাক ও শক্তিশালী জীবনযাপন অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ। তাত্ক্ষণিক খাওয়া এবং ধোয়ায় ব্যবহারিত খাদ্যের মধ্যে অতিরিক্ত তেল এবং মসলা হ্রাস করতে হবে।দয়ালু ঔষধ গ্যাস্ট্রিক আলসারের রোগীদের জন্য সাধারিতভাবে অসিড নির্মাণ করা ওজনের মাধ্যমে অল্প পরিস্থিতি সমাধান করতে

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url