কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন কত কিলোমিটার জেনে নিন

আজকের এই পোস্টে যা জানতে পারবেন কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন কত কিলোমিটার জল তরঙ্গ রিসোর্ট ঢাকা থেকে কক্সবাজার কত কিলোমিটার দূরত্ব বিস্তারিত জানবেন আজকের এই পোস্টে পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ুন আশা করছি বুঝতে পারবেন।

কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন কত কিলোমিটার( ২ মিনিটে জেনে নিন)

কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন কত কিলোমিটার

কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিনে যাওয়ার দূরত্ব কিলোমিটারে মাপা হয়নি, কারণ এই দুটি স্থানের মধ্যে কোনও সরাসরি রাস্তা নেই। তবে, সাধারণভাবে কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন দ্বীপে যাওয়ার জন্য অবস্থানানুযায়ী বিভিন্ন মাধ্যমে যাত্রা করতে হয়, যেমন জেটি সার্ভিস, হেলিকপ্টার সার্ভিস, স্পীডবোট ইত্যাদি।

আরো পড়ুন:বাংলাদেশ ভিসা করতে কত টাকা লাগে? (৫মিনিটে) জেনে নিন।

একটি সাধারিত বোট ভ্যারিয়েন্ট দিয়ে কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিনে পৌঁছানোর জন্য প্রায় ২-৩ ঘণ্টা সময় প্রয়োজন হতে পারে, এবং দূরত্বটি আসলে কত হবে তা মৌলিকভাবে বাড়তে থাকে হেলিকপ্টার বা অন্যান্য সরকারী/ব্যক্তিগত পরিবহনের উপায়ে।

আপনি যদি এই তথ্যটি নির্ভর করতে চান, তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা আপনার যাত্রা পরিকল্পনা করার জন্য স্থানীয় পরিচিত সেবা প্রদানকারী সংস্থা/সেবা প্রদানকারীদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন দ্বীপ একটি দ্বীপের মধ্যে অবস্থিত, যা বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রচণ্ড পর্যটন স্থলের মধ্যে একটি।

কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিনে যাওয়ার জন্য আপনার প্রথমত তৈরি হতে হবে তেকা বা বোট। এই দুটি স্থানের মধ্যে দূরত্ব মোট কিলোমিটারে অনুমান করা হতে পারে, তবে এটি চলমান সড়ক বা নদীর মাধ্যমে ভ্রমণের জন্য সম্পর্কে বাস্তব তথ্য প্রদান করা হয়নি।

জলতরঙ্গ রিসোর্ট কক্সবাজার

জলতরঙ্গ রিসোর্ট কক্সবাজার বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলায় অবস্থিত একটি প্রসিদ্ধ রিসোর্ট। এটি একটি হোটেল এবং রিসোর্ট কমপ্লেক্স যা অপর্যাপ্ত সুবিধা এবং সুন্দর পরিবেশের সাথে পরিপূর্ণ। কক্সবাজার একটি পর্যটন হটস্পট, এবং এই রিসোর্টটি ভিন্নধর্মী মানুষেরা জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।

আরো পড়ুন:গরুর ক্ষুরা রোগের ভ্যাকসিন।গবাদি পশুর ভাইরাস জনিত রোগ কি?

জলতরঙ্গ রিসোর্টে আপনি সহাজেই বাংলাদেশের সৌন্দর্যে ভরা একটি প্রাকৃতিক পরিবেশে ভ্রমণ করতে পারবেন। রিসোর্টটি সমৃদ্ধির সাথে মিশে থাকলেও এটি স্থানীয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাধ্যমে আপনাকে শান্তি এবং আনন্দ অনুভূত করার সুযোগ করে।

কক্সবাজারের অন্যতম প্রসিদ্ধ স্থানগুলির মধ্যে হিসেবে, কক্সবাজার সীতাকুণ্ড, হিমছড়ি, ইনানী সীবিয়াস, ডুব ডুবি স্প্রিং, হিমচরা, সুন্দরবন ইত্যাদি সাথে জলতরঙ্গ রিসোর্ট থেকে সহজেই যাত্রা করা যায়।

জলতরঙ্গ রিসোর্টে আপনি সবুজ পানির দৃশ্য, গুলি বা কাছাকাছি সুন্দর সমুদ্রের দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন এবং এখানে প্রদত্ত সুবিধা এবং আতিথেয়তা সম্পর্কে আপনার ভ্রমণকে স্মরণীয় করতে হতে পারে।

ঢাকা থেকে কক্সবাজার কত কিলোমিটার

ঢাকা থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত দূরত্ব বা দূরী সম্পর্কে একটি মূল্যায়ন করা হয় । সড়কে ঢাকা থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব প্রায় ৩৫০ কিলোমিটার (বা প্রায় ২১৮ মাইল) অথবা তারিখে নির্ধারিত কোনও রাষ্ট্রীয় হাইওয়ের জন্য এটি বৃহত্তর ৪৫০ কিলোমিটার হতে পারে, যেটি মোটরওয়ে বা ট্রেনের যাত্রীদের জন্য একটি মৌখিক দূরত্ব হতে পারে।

এটি মৌখিক বা এয়ারলাইন যাত্রীদের জন্যে প্রায় ৩১০ কিলোমিটার (বা প্রায় ১৯৩ মাইল) অথবা আকাশমার্গে হাইটেক ডায়রেক্ট পথে হতে পারে। এই সংখ্যা যাত্রা পথের কারণে পরিবর্তিত হতে পারে, তাই বিশেষভাবে যাত্রা করার আগে সম্পর্কে নিশ্চিত হতে ভালো।

ঢাকা থেকে কক্সবাজার মানে কক্সবাজার জেলার সদর শহর হতে বলা হয়। ঢাকা থেকে কক্সবাজার সদর শহরের মাধ্যমে সড়কে যাত্রা করলে প্রায় ৩৫০ কিলোমিটার দূরত্ব থাকতে পারে।

এই দূরত্বটি সড়কে চলতে হলে বেশ কিছু সময় নেবে এবং যত্ন নেওয়া হতে পারে ট্রাফিক এবং অন্যান্য কারণে। আপনি চাইলে এই দূরত্বটি এয়ারলাইন সার্ভিস বা ট্রেনে করতে পারেন, যা সময় সহজে কমিয়ে তুলতে সাহায্য করতে পারে।

কক্সবাজার হোটেল

কক্সবাজারে অনেক ধরনের হোটেল এবং রিসোর্ট রয়েছে, যা পর্যটকদের বিভিন্ন সুযোগ এবং সুবিধা দেয়ার জন্য সজ্জিত। কিছু জনপ্রিয় হোটেলের নাম এবং তাদের সুযোগ-সুবিধার উল্লেখ নিম্নে দেওয়া হলো:
  • প্রীয়দর্শন রিসোর্ট: এটি একটি প্রাকৃতিক আবস্থানে অবস্থিত হোটেল এবং রিসোর্ট, যা একটি নীলগিরি এবং সীতাকুণ্ডের প্রাকৃতিক দৃশ্যের জন্য জানা হয়।
  • পন্দ্রয়া পারাডাইজ হোটেল এন্ড রিসোর্ট: এটি কক্সবাজার সদর শহরে অবস্থিত একটি জনপ্রিয় হোটেল এবং রিসোর্ট।
  • সোহাগ পারাডাইস হোটেল: এটি সমুদ্রকূলি একটি হোটেল এবং রিসোর্ট, যা সুন্দরবন এবং সমুদ্র দৃশ্যের জন্য পরিচিত।
  • লঙ্গ বিচ হোটেল এন্ড রিসোর্ট: এটি কক্সবাজারে বিখ্যাত একটি হোটেল এবং রিসোর্ট, যা লঙ্গ বিচের পাসে অবস্থিত।
  • পানপাচরি হোটেল এন্ড রিসোর্ট: এটি পানপাচরি সীতাকুণ্ড এবং দীঘি সমৃদ্ধ স্থানে অবস্থিত একটি প্রিমিয়াম রিসোর্ট।
  • সিল্ভার সন্ড হোটেল এন্ড রিসোর্ট: এটি সমুদ্রতীরে অবস্থিত একটি হোটেল এবং রিসোর্ট, যা পুরোপুরি পানিতে ভরা দৃশ্য দেয়।
এই হোটেলগুলির মধ্যে কিছু, কক্সবাজারে পর্যটকদের জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আপনি যদি কক্সবাজারে ভ্রমণ করতে প্রস্তুত হন, তাদের ওয়েবসাইট বা অনলাইন বুকিং প্ল্যাটফর্ম থেকে সুযোগ-সুবিধা এবং দামের তথ্যের জন্য তথ্যপ্রাপ্ত করতে পারেন।

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের একটি প্রসিদ্ধ বন্দর শহর, এবং এখানে অনেক সুন্দর সমুদ্র সৈকত রয়েছে। কক্সবাজার একটি ত্রিকোণমুখী দ্বীপের উত্তর পূর্ব অংশে অবস্থিত যা বঙ্গোপসাগরের একটি অংশ।

আরো পড়ুন:প্লেনের টিকিট কাটার নিয়ম? বিস্তারিত আরো জানবেন (৫ মিনিটে)

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের মুখ্য আকর্ষণ হলো বিশাল সমুদ্র এবং কাছাকাছি সুন্দর সফেদ সৈকতগুলি। এখানে পানিতে ভাসতে এবং মোহান সাগরের অলঙ্কৃত সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে পারেন। সমুদ্র সৈকতে মৌখিক বোট ভ্রমণ একটি অবশ্যই অভিজ্ঞান হতে পারে, যাতে আপনি সমুদ্রের সাথে নিজেকে মেলাতে পারবেন।

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে আপনি একটি আবাসন হোটেল বা রিসোর্ট থেকে অবস্থান নিতে পারেন যাতে আপনি সমুদ্রের পানিতে ভাসতে পারবেন এবং সমুদ্র সৈকত উপভোগ করতে পারবেন। এছাড়াও, কক্সবাজারে অনেক সমুদ্র সৈকতের সাথে মিলিত অনেক প্রাকৃতিক আকর্ষণ রয়েছে, যেমন হিমছড়ি, হিমচরা, ইনানী সীবিয়াস, ডুব ডুবি স্প্রিং ইত্যাদি।

কক্সবাজারে অনেক সুন্দর সমুদ্র সৈকত রয়েছে, যেগুলি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সাফ সফ্ট সান্ড, এবং সহজলভ্য পানির জন্য পরিচিত। কক্সবাজারের কিছু জনপ্রিয় সমুদ্র সৈকত এবং তাদের আশেপাশের আকর্ষণ হলো:
  • আপাতান্গ সৈকত (Aptanag Sea Beach): এটি পোকামাকড় জলচর এবং সাদা সফ্ট স্যান্ড দিয়ে পরিচিত। এখানে সূচনা হয়েছে যে, এটি সবচেয়ে অদ্ভুত সৈকতের মধ্যে একটি।
  • ইনানী সীবিয়াস (Inani Beach): এটি অন্যতম প্রসিদ্ধ সৈকত, যা প্রচুর প্রচুর পুকুরের সাথে মিলিত সুন্দর স্যান্ড বিচ দিয়ে পরিচিত।
  • ডুব ডুবি স্প্রিং (Dubdubi Beach): এটি একটি প্রাকৃতিক ঝর্ণার পাশে অবস্থিত একটি সৈকত, যেখানে প্রাকৃতিক ঝর্ণা হয়ে থাকে যা সমুদ্রে পড়ে যায়।
  • লঙ্গ বিচ (Long Beach): এটি একটি দীর্ঘ সৈকত এবং তার সাথে মিলিত একটি রঙিন ঝর্ণা দ্বারা পরিচিত।
  • কলাতলি বিচ (Kolatoli Beach): এটি কক্সবাজার সদর থেকে খুব কাছাকাছি অবস্থিত একটি পুরনো এবং প্রচুরভাবে পরিচিত সৈকত।
এই সৈকতগুলি বড় হোটেল এবং রিসোর্টের কাছাকাছি অবস্থিত হয়ে থাকতে এবং প্রস্তুতির জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ এবং সুবিধা প্রদান করতে হয়। বিভিন্ন সমুদ্র সৈকতে একটি রিল্যাক্সড এবং সুখী সময় অনুভব করতে কক্সবাজার সৈকতগুলি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য একটি অত্যন্ত আদর্শ স্থান।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url