গ্যাস্ট্রিক আলসার দূর করার উপায় জানুন
গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা, অ্যাসিডিটি বা বুক জ্বালাপোড়া করা এবং বদহজমের চিকিৎসায় বহুল ব্যবহৃত একটি ঔষধের নাম ওমিপ্রাজল। পাকস্থলীর আলসারের চিকিৎসায় এবং আলসার প্রতিরোধের জন্য ওমিপ্রাজল সেবন করা হয়। ওমিপ্রাজল প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর (পিপিআই) গ্রুপের ঔষধ। এগুলোকে আমরা সাধারণত গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ হিসেবে চিনি।
চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায়
গ্যাস্ট্রিক সমস্যা একটি সামান্য অসুস্থতা হতে পারে যা আপনার খাবার ও জীবনযাপনের পরিবর্তন করে সহায় করতে পারে। তাই, চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় হতে পারে:
আরো পড়ুন: গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা
- স্বাস্থ্যকর খাবারভারী, মসলা, ও তেলাপোকার খাবার হ্রাস করুন।পুষ্টিকর ও সহজ পচনে যাওয়া খাবার গ্রহণ করুন।ব্রেড, পাস্তা, সবজি, ও ফলের মধ্যে বৃহত্তম অংশ থাকার চেষ্টা করুন।
- উপযুক্ত পানিদিনে কমপক্ষে 8 গ্লাস পানি পান।জীবানুনাশক বা সাধারিতা বিষয়ক পানি পান এবং উপান্ত্যকারক পানি থাকতে ভালো।
- ব্যায়ামনিয়মিত ব্যায়াম করা গুরুত্বপূর্ণ।যোগাযোগক্রিয়া স্বাস্থ্যের উন্নতি এবং গ্যাস্ট্রিক সমস্যা মোকাবিলার জন্য মাধ্যমে মাধ্যমে সাহায্য করতে পারে।
- ভালো খাচ্ছেন কি না তা দেখুনখাচ্ছেন তা পর্যবেক্ষণ করুন।আপনি যদি কোনও নতুন খাবার প্রবর্তন করেছেন তবে সেটি আপনার জন্য কেমন হতে পারে তা দেখুন।
- উচ্চ তাপমাত্রা ও হোমিওপ্যাথিঅবশ্যই আপনার নিকটস্থ ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন এবং তার সাথে কোনও চিকিৎসা নির্ধারণ করুন।
- কিছু মানুষ গ্যাস্ট্রিক সমস্যার জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ ব্যবহার করতে পছন্দ করে, তবে এটি আপনার ডাক্তারের পরামর্শের সাথে হতে পারে।
মনে রাখবেন, আপনি যদি গ্যাস্ট্রিক সমস্যার সাথে সাথে ব্যাথা, বা কোনও অস্বাভাবিক লক্ষণ অনুভব করেন, তবে সরাসরি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
গ্যাস্ট্রিক দূর করার খাবার
সবজি ও ফল শাকসবজি, পোকা সবজি, লাউ, শসা, কলাই, কচু, পেঁপে, বিট, স্পিনাচ, কাবিকচু, মূলা ইত্যাদি।প্রস্তুত ও ভাজা অথবা উবালা সবজি ব্যবহার করুন।ফল আপেল, পিয়ার, পেচ, ব্যানানা, পেপার, আম, আনারস, স্ট্রবেরি ইত্যাদি।আতপক্ষে ২ কাপ ফল প্রতিদিন খান।দারুচিনি ও যজ্ঞেয় দারুচিনি ও যজ্ঞেয় যোগ করা গুণকারী হতে পারে।
খাবারে বিশেষ মন্ত্রণা লাল মটর, ভুট্টা, শালগম, ধনেপাতা ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন।জিরা, ধনে, বেড়া, বাদাম, নারিকেল ইত্যাদি যোগ করা সুস্থকর।দুধ ও দুধ প্রসূত পদার্থ দুধ, দই, চানাচুর, পানির মাখা চোখ ইত্যাদি খাতে ভালো।ভার্য খাদ্য ভার্য অথবা অটিসির চাল খাতে পারেন।তেল ও মসলা হেলদি তেল, জন্জান মসলা, ধনেপাতা, পুদিনা, তেজপাতা ইত্যাদি খোলামেলা ব্যবহার করা যেতে পারে।
আরো পড়ুন: শীতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায়?
এই খাবার সমূহ সাবধানে খাওয়া দরকার এবং যদি কোনও খাদ্যে প্রতিরোধ অনুভব করা হয় তবে তা খাবার থেকে বাদ দেওয়া উচিত। আপনার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে সহায় নেওতে এবং ব্যক্তিগত পোষণের সাথে সম্পর্কিত যেকোনো পরামর্শ পেতে সুস্থ থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
গ্যাস্ট্রিক হলে কি কি খাওয়া যাবে না
গ্যাস্ট্রিক সমস্যা থাকলে কিছু খাদ্যবিষয়ক সাবধানতা অবলম্বন করা গুরুত্বপূর্ণ। এই সাবধানতা মেনে নেওলে গ্যাস্ট্রিক সমস্যার লক্ষণ কম হতে পারে। তাই, গ্যাস্ট্রিক হলে নিম্নলিখিত কিছু খাদ্যের মধ্যে হোটার থেকে দূর থাকতে ভালো:
তীক্ষ্ণ, মসলা, ও হোট খাবার তীক্ষ্ণ, মসলা, ও হোট খাবার গ্যাস্ট্রিক সমস্যার লক্ষণ বাড়ায় এবং দূর থাকা হোলে ভালো।কাফিন এবং চকোলেট কাফি, চকোলেট, এবং কোনও ধরণের উচ্চ কাফিন থাকা খাবার এবং ড্রিংক মোতা হলে গ্যাস্ট্রিক সমস্যা বাড়তে পারে।কার্বনেটেড ড্রিংকস কোলা, সোডা, এবং অন্যান্য কার্বনেটেড ড্রিংকস গ্যাস্ট্রিক সমস্যার লক্ষণ দূর করতে ভালো নয়।
গ্যাস্ট্রিক সাবধানতা বিশিষ্ট খাদ্য কাঁচা পেঁপে, অলু, কোলা ও হাঁড়ি ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।আচার, ছটম, এবং কাঁচা কাজু আচার, ছটম, এবং কাঁচা কাজু গ্যাস্ট্রিক সমস্যার লক্ষণ বাড়াতে পারে।চিনি এবং মিষ্টি অতিরিক্ত চিনি ও মিষ্টি গ্যাস্ট্রিক সমস্যার লক্ষণ বাড়াতে পারে, তাই এটি সমাধান হিসেবে মিষ্টি খাদ্যে সম্মানিত হোক।
গ্যাস্ট্রিক সমস্যা থাকলে সবচেয়ে ভালো হবে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে সাহায্য নিতে এবং ব্যক্তিগত পোষণের জন্য তার পরামর্শ নিতে।
গ্যাস্ট্রিক আলসার থেকে মুক্তির উপায়
গ্যাস্ট্রিক আলসার একটি কমন ও যাত্রাপথ অবস্থা যা পেটের প্রস্থানের প্রতিরোধ কমতে সহায় করতে পারে। গ্যাস্ট্রিক আলসার এবং অসুস্থ প্রস্থান বা ডুয়োডেনাল আলসারের জন্য মুক্তি পেতে নিম্নলিখিত উপায়গুলি বিবেচনা করতে পারে।ডাইট ও পোষণ প্রথমত, ডাইটে সহিত ভালো পোষণ গুরুত্বপূর্ণ। এটি সাধারিত ও প্রচুর তরে পোষণপূর্ণ খাবার যোগাযোগ করতে সাহায্য করতে পারে।
খাবারের সাবধানতা আচরক, কাঁচা অলু, টমেটো, অচ্ছা, মিষ্টি, হোট ও তীক্ষ্ণ খাদ্য এবং চা, কফি, চকোলেট ইত্যাদি থেকে পরিহার করুন।নিয়মিত খাচ্ছেন কি না তা দেখুন আপনি যদি কোনও নতুন খাবার প্রবর্তন করেছেন তবে সেটি আপনার জন্য কেমন হতে পারে তা দেখুন এবং প্রয়োজনে তা পরিবর্তন করুন।
ধূমপান ও মাদকাসক্তি থেকে বিরত থাকুন:ধূমপান এবং মাদকাসক্তি গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণ বাড়াতে পারে এবং চিকিৎসার জন্য কাঠিন্য তৈরি করতে পারে।পানি পূর্বে পূর্বে প্রতিদিন প্রয়োজনে অনুমোদিত পরিমাণে পানি পান গুরুত্বপূর্ণ। এটি পাচন সাহায্য করতে পারে এবং অসুস্থ প্রস্থান দূর করতে সাহায্য করতে পারে।
আরো পড়ুন: ভাইরাস আক্রান্ত কম্পিউটারের লক্ষন
যোগাযোগ করুন ডাক্তারের সাথে আপনি যদি গ্যাস্ট্রিক আলসারের সাথে সংঘাতিত হন তবে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে অবিলম্বে প্রয়োজন। একজন ভালো বৈষম্য সাধারণভাবে এই অবস্থার উপচারের পরামর্শ দেয় এবং আপনার অবস্থা নিরীক্ষণ করে সঠিক চিকিৎসা প্রদান করতে সহায় করতে পারে।মনে রাখবেন, গ্যাস্ট্রিক আলসার একটি গম্ভীর অবস্থা হতে পারে এবং আপনার ডাক্ত
অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিক থেকে মুক্তির উপায়
অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিক (গ্যাস) অথবা পাচনশক্তি সমস্যা হলে এই পরামর্শগুলি অনুসরণ করতে পারেন:
ভালো পোষণ শক্তিশালী, পৌষ্টিক ও সহিত খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। ভিটামিন, মিনারেল, ও ফাইবারের উচ্চ পরিমাণ কাঁচা সবজি এবং ফল খাওয়াই এটি সাহায্যকারী হতে পারে।খাদ্যের সাবধানতা পাচনশক্তি বা গ্যাস তৈরি করতে সহায়ক খাদ্যসামগ্রী থেকে দূর থাকতে হবে। মসলা, তীক্ষ্ণ খাদ্য, আচার-সস্তা, চকোলেট, কোলা, কফি, গ্যাসের কারণ হয়ে থাকতে পারে তাদের ব্যবহার কম করতে পারেন।
প্রতিদিন পানি পান প্রতিদিন যত্নের সাথে প্রয়োজনে 8 গ্লাস পানি পান। এটি পাচন প্রক্রিয়ার সাথে সাহায্য করতে পারে এবং গ্যাস গুলি সহজে দূর করতে সাহায্য করতে পারে।ভালো পোষণের সাথে ছেলেটেন ছেলেটেন হলেও এটি পাচন প্রক্রিয়ার সাথে সাহায্য করতে পারে এবং গ্যাস গুলি সহজে দূর করতে সাহায্য করতে পারে।
ধূমপান ও মাদকাসক্তি থেকে বিরত থাকুন ধূমপান এবং মাদকাসক্তি অতিরিক্ত গ্যাস এবং পাচন সমস্যার কারণ হতে পারে। এই অভ্যন্তরীণ কারণগুলি সারাজীবনে আপনার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, সুতরাং তাদের থেকে বিরত থাকুন।
প্রয়োজনে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন যদি গ্যাস সমস্যার লক্ষণ কম হয়নি অথবা আপনি অসুস্থ অনুভব করছেন, তবে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই যোগাযোগ করুন।মনে রাখবেন, এই সকল উপায়ে সামগ্রিক অতিরিক্ত গ্যাস বা পাচনশক্তি সমস্যার জন্য প্রাথমিক সাহায্য হতে পারে, তবে যদি কোনও গম্ভীর অসুস্থতা অনুভব করেন তবে তা ব্যক্তিগত চিকিৎসার জন্য ডাক্তারে
গ্যাস্ট্রিক আলসার দূর করার উপায়
গ্যাস্ট্রিক আলসার বা পাচনশক্তি সমস্যার জন্য কিছু প্রাথমিক উপায় নিম্নে দেওয়া হলো, কিন্তু এই সহায়ক উপায়গুলি অবশ্যই আপনির ডাক্তারের সাথে যোগাযোগের সাথে ব্যবহার করতে হবে এবং তার পরামর্শ মেনে চলতে হবে।
ভালো খাবার প্রবন্ধন তীক্ষ্ণ, মসলা, অচ্ছা, পোষণহীন বা আচারমুখিত খাদ্যে সীমাবদ্ধ থাকুন। তাদের বিশেষত দুপুরের সময় এবং রাতে খাওয়া উচিত না।সবজি এবং ফলের খাবার ব্যবহৃত সবজি এবং ফল সমৃদ্ধি করতে এবং ভালো পৌষ্টিক সামগ্রী অর্জন করতে সাহায্য করতে পারে।প্রতিদিন পানি পান প্রতিদিন যত্নের সাথে প্রয়োজনে 8 গ্লাস পানি পান।
বিশেষজ্ঞের পরামর্শ আপনির ডাক্তার প্রাথমিক হয়ে গুলি কোন ঔষধ বা সাপ্লিমেন্ট এবং অন্যান্য চিকিৎসা নির্দেশনা দেবেন তা মেনে নিন।ভালো পোষণ আপনির ডাক্তার যদি একটি ভালো পোষণ যোগাযোগ করা যায় তাদের পরামর্শ মেনে নিন। পৌষ্টিক খাদ্য সমৃদ্ধি করুন এবং যদি প্রয়োজন হয় তাদের সাথে একটি পৌষ্টিক পৌষ্টিক চার্ট তৈরি করুন।
মাধ্যমিক পৌষ্টিক উপাদান মাধ্যমিক পৌষ্টিক উপাদানগুলির জন্য আপনার পৌষ্টিক সাপ্লিমেন্ট চেক করুন এবং আপনার ডাক্তারের সাথে অবশ্যই পরামর্শ নিন।প্রতিবন্ধিত ব্যায়াম ব্যবস্থিত ব্যায়াম সম্মত করতে পারে এবং গ্যাস এবং পাচন সমস্যাগুলি মাত্রা মেনে নিতে সাহায্য করতে পারে।
সমগ্র প্রক্রিয়াতে, গ্যাস্ট্রিক আলসারের সাথে সংঘাতিত বা অসুস্থ অনুভব করলে আপনার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে অবশ্যই বলুন এবং তাদের পরামর্শ অনুসরণ করুন।
গ্যাস্ট্রিকের সবচেয়ে ভালো ঔষধ কোনটি
গ্যাস্ট্রিক সমস্যার জন্য ভালো ঔষধের প্রেস্ক্রিপশন করা আপনার ডাক্তারের জন্য বুদ্ধিমানি এবং আপনার স্বাস্থ্যের অবস্থা এবং সমস্যার জন্য উপযুক্ত ঔষধ নির্বাচনে তাদের অনুমতি দেওয়া উচিত।তবে, কিছু সাধারিত ঔষধ এবং চর্ম কুমোডিফায়ার যা সাধারিতভাবে গ্যাস্ট্রিক সমস্যার জন্য ব্যবহৃত হয় তা নিম্নে দেওয়া হলো:
আরো পড়ুন:মোবাইল লোকেশন ম্যাপ কিভাবে বের করবেন?
প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর (PPI) প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর হলো এমন ঔষধ যা মানব দেহের মধ্যে প্রোটন পাম্প বন্ধ করে এবং সুস্থ প্রস্থান উন্নত করে। এটি অতিরিক্ত অ্যাসিড উৎপন্ন হওয়ার চেষ্টা করে।
হিস্টামিন-২ (H2) ব্লকার হিস্টামিন-২ (H2) ব্লকার হলো এমন ঔষধ যা হিস্টামিন নামক একটি কেমিক্যাল ব্লক করে এবং সুস্থ প্রস্থান উন্নত করে।এন্টাসাইড হলো এমন ঔষধ যা অতিরিক্ত অ্যাসিড নিষ্কাশন করতে সাহায্য করে। এটি সাধারিতভাবে গ্যাস্ট্রিক সমস্যার সাথে যুক্ত করা হয়।
প্রোকিনেটিক ঔষধ প্রোকিনেটিক ঔষধ প্রস্থানের সময় সাহায্য করতে পারে এবং অতিরিক্ত গ্যাস এবং সমস্যার সাথে সহায়ক।এই সব ঔষধের ব্যবহারের আগে অবশ্যই আপনার চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন এবং তাদের সাথে এবং আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে সম্পূর্ণ জঞ্জাল করুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url