যমুনা সেতু বিশ্বের কততম সেতু এবং কত টাকা খরচ হয়েছে জানুন?

যমুনা সেতু বিশ্বের কত নম্বর স্থানে আছে এবং কত টাকা খরচ হয়েছে বিস্তারিত সাক্ষী আজকের এই পোস্টে পোস্টটি সম্পন্ন মনোযোগ দিয়ে পড়ুন আশা করছি যমুনা সেতুর বিস্তারিত আলোচনা বুঝতে পারবেন।

যমুনা সেতু বিশ্বের কততম সেতু এবং কত টাকা খরচ হয়েছে জানুন?

যমুনা সেতু কত কিলোমিটার

যমুনা সেতু দুইটি ব্রাঞ্চ থাকতে পারে। একটি হল পলাশী থেকে তাংইল যেতে থাকে, আর অন্যটিধানমন্ডি থেকে তাংইল যেতে থাকে। যমুনা সেতুর পলাশী থেকে তাংইল প্রান্তের দৈর্ঘ্য প্রায় ২৭১০ মিটার বা ২.৭১ কিলোমিটার। ধানমন্ডি থেকে তাংইল প্রান্তের যমুনা সেতুর দৈর্ঘ্য প্রায় ৫০০০ মিটার বা ৫ কিলোমিটার।

আরো পড়ুন:মোবাইল দিয়ে হ্যাকিং শিখুন। একজন হ্যাকার কিভাবে হ্যাকিং করে?

তাই যমুনা সেতুর মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ৭.৭১ কিলোমিটার।যমুনা সেতু বাংলাদেশের দ্বিতীয় দীর্ঘতম সেতু। এটি কুমিল্লা ও ফেনী জেলার মধ্যে যমুনা নদীতে অবস্থিত সড়ক সেতু। এই সেতুর মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ৬ কিলোমিটার বা ৬,০০০ মিটার।যমুনা সেতু বাংলাদেশের একটি মোটর সড়ক সেতু যা ঢাকা শহরকে বাংলাদেশের পূর্ব অংশের সাথে যোগ করে। এটি মোট লম্বা ৭.৫ কিলোমিটার (প্রায় ৪.৭ মাইল) দীর্ঘ।

যমুনা সেতুর দৈর্ঘ্য কত

যমুনা সেতুর দৈর্ঘ্য প্রায় ৪.৮ কিলোমিটার (বা ৩ মাইল)। এটি বাংলাদেশের মধ্যে বাংধা গড়ে তুলা একটি প্রধান সড়ক সংযোগ।যমুনা সেতুর দৈর্ঘ্য প্রায় ৫.০৫ কিলোমিটার।

এটি বাংলাদেশের ঢাকা শহরকে পাবলিক ট্রান্সপোর্ট সার্ভিস দেওয়ার জন্য প্রধান সড়ক যোগাযোগ প্রদান করে।যমুনা সেতুর দৈর্ঘ্য প্রায় ৬.১৫ কিলোমিটার। এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় দীর্ঘতম সেতু এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অধীনে তৈরি হয়েছে।

যমুনা সেতু বিশ্বের কততম সেতু

জানা যায়, যমুনা সেতু বাংলাদেশের প্রধান সড়ক সেতু হিসেবে পরিচিত। এটি যমুনা নদীতে অবস্থিত একটি মহাসেতু। এটি ঢাকা শহরকে পূর্ব ও পশ্চিম দিকে যোগ করে। এটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় নির্মিত হয়েছিল। বিশ্বের বৃহত্তম সেতুগুলির মধ্যে যমুনা সেতু নয়, কিন্তু বাংলাদেশের জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সেতু হিসেবে মনে করা হয়।

যমুনা সেতু বাংলাদেশের একটি বৃহত্তম সেতু। এটি বাংলাদেশের সদর জেলার জন্য প্রায় প্রধান সড়ক সংযোগ প্রদান করে। এটি যমুনা নদীকে পার করে এবং ঢাকা শহরকে যমুনা নদীর দুই পাশে সংযুক্ত করে। বিশ্বের সেতুগুলির মধ্যে যমুনা সেতু অনেকগুলির মধ্যে একটি যা দ্রুততম ট্রাফিক প্রবাহ মানে আগের সেতু সামলানোর জন্য বিখ্যাত।

এটি দুইটি লেনথ সড়কের মধ্যে একটি ব্যবহার করে যা ট্রাফিক সংকুচিত করে এবং দক্ষিণ দিকে একটি ট্রেন লেন নিয়ে যায়। এই সেতুটি একটি প্রযুক্তিগত অগ্রগতির উদাহরণ হিসাবে পরিচিত।যমুনা সেতু বাংলাদেশের ঢাকা ও মাওলভীবাজার জেলার মধ্যে অবস্থিত সেতু।

এটি বাংলাদেশের বৃহত্তম সেতু হিসাবে পরিচিত। বিশ্বের কততম সেতু তা সম্পর্কে নির্দিষ্ট তথ্য অনুপলব্ধ, কারণ বিভিন্ন দেশে অনেক সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। তবে, যদিও বাংলাদেশের যমুনা সেতু বৃহত্তম, কিন্তু বিশ্বের বৃহত্তম সেতু হিসাবে গণ্য করা হয়নি। বিশ্বের বৃহত্তম সেতু বিষয়ে নতুন উপাত্ত তার তথ্য প্রাপ্ত হতে পারে।

যমুনা সেতুর খরচ কত

যমুনা সেতুর পূর্ণ মূল্য বা খরচ সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রদান করা কিছুটা কঠিন, কারণ সেটি নির্মাণের সময়ের এবং বিভাগীয় খরচের বিষয়ে বিভিন্ন উদাহরণ ও তথ্যসূত্র বিভিন্ন সংস্থা অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে। তবে, যমুনা সেতু নির্মাণের খরচের প্রাথমিক আনুমানিক পরিমাণ ছিল কোনও ৫,০০০ কোটি টাকা।

আরো পড়ুন:মাছ চাষের জন্য পুকুর প্রস্তুতি।ছোট পুকুরে মাছ চাষ।

অথবা তার চার বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মধ্যে যেখানে শখের অনুমানে বিভিন্ন তথ্যসূত্রে পর্যায়ক্রমে উল্লেখ করা হয়েছে। এই ধরণের প্রকল্পের খরচ সাধারণভাবে প্রকল্পের আকার, নির্মাণ মানক এবং বিভিন্ন অন্যান্য সাংশ্লেষিক অবস্থার সাথে প্রায়শই বড় মাত্রায় পরিবর্তিত হতে পারে।

এই সমস্যার কারণে নির্মাণ সম্পর্কিত আসল বা পরিচিত তথ্য বা পরিস্থিতি অবশ্যই নিশ্চিত করতে উচিত।যমুনা সেতুর কোনো নির্দিষ্ট খরচ বা মূল্য সম্পর্কে আমার কাছে কোনো নতুন তথ্য নেই। বিভিন্ন ধরণের বাংলাদেশের প্রকল্পের মধ্যে সেতু নির্মাণের খরচ প্রকল্পের বৃত্তান্ত এবং নির্মাণের সময়সীমা পরিবর্তিত হতে পারে।

আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট সংখ্যা বা তথ্য চান, তাহলে সর্বোত্তম হবে সরাসরি সংশ্লিষ্ট সরকারি বা প্রকল্প সংস্থা থেকে সেতুর নির্মাণের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা।যমুনা সেতুর খরচ নির্ভর করবে বিভিন্ন ফ্যাক্টরে, যেমন সেতুর দৈর্ঘ্য, বিষয়গুলির নির্মাণের প্রক্রিয়া, প্রয়োজনীয় সামগ্রী এবং অন্যান্য ব্যবস্থাপনা খরচ সহ।

এই তথ্য সাধারণভাবে সরকার বা প্রতিষ্ঠানের বাজেট, পরিকল্পনা এবং প্রকল্পের সম্পর্কে নির্ভর করে। আমার নজরে নতুন তথ্য নেই বর্তমানে, তাই সম্পর্কে সঠিক খরচ জানা আমার সাহায্য করা যাবে না। সেতুর প্রকল্পের বিভাগীয় অংশের অনুষ্ঠানে যে সকল মানুষ, ব্যবসা, ও অন্যান্য বৈশিষ্ট্য সহ সামগ্রী নির্মাণে ব্যবহৃত হবে, সেগুলির বিশেষ খরচ নির্ধারণ করে।

যমুনা সেতু কত সালে চালু হয়

যমুনা সেতু প্রকল্পটির নির্মাণ শুরু হয় ২০১৬ সালে এবং সেই প্রকল্পের অংশ হিসেবে এই সেতুটি তৈরি হয়েছিল। সেতুটি পরিস্থিতি ও প্রকল্পের কারণে একাধিক বার দেশের মধ্যে দুর্ঘটনার কারণে চালুর সময়ে স্থগিত হয়েছিল। সেতুটি পরিচালিত হয়েছে ২০২১ সালে।যমুনা সেতু চালু হয় ১৯৯২ সালে। এই সেতুটি বাংলাদেশ ও ভারত যৌথ প্রকল্পের অংশ হিসেবে নির্মিত হয়েছিল।

আরো পড়ুন:ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশ ২০২৪? কি হতে চলছে বিস্তারিত জানুন(৫ মিনিটে)

যমুনা সেতু, যা ঢাকা ও মায়ামনসিংহ শহর যুক্ত করে, তা চালু হয় ২৩ মার্চ, ২০২০ সালে।যমুনা সেতু, যা বাংলাদেশ ও ভারত যৌথ প্রকল্প হিসেবে নির্মিত, তা ২০১৫ সালে চালু হয়েছিল। এই সেতুটি ঢাকা ও তাঁতিরহাট মধ্যে যাতায়াত সুবিধা প্রদান করে।যমুনা সেতুর নির্মাণ শুরু হয় ২০১৬ সালে এবং সেতুটি আশা করা ছিল যে তা ২০২২ সালে চালু হতে পারবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url