কোন সিগারেট বেশি ক্ষতিকর জানুন

যেকোনো ধূমপানই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। সিগারেট, বিড়ি, হুক্কা বা এ ধরনের কোনো কিছু একবার গ্রহণ করলেও তা ফুসফুসসহ বিভিন্ন অঙ্গের অসুস্থতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তবে সাধারণ সিগারেটের চেয়ে মেন্থল সিগারেট বহুগুণ বেশি ক্ষতিকারক।

সেন্টার্স ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন নামের একটি আমেরিকান সংস্থার এক গবেষণামতে, অন্যসব সাধারণ সিগারেট একজন মানুষের যে ক্ষতি করে, মেন্থল সিগারেট শরীরে এর চেয়ে অনেক বেশি ক্ষতি করে।

মেন্থলজাতীয় সিগারেটের ফিল্টারে এক ধরনের রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। ধোঁয়ার সঙ্গে মুখ, গলা এবং ফুসফুসের সংস্পর্শে এলে শীতল অনুভূত হয়। মূলত এটিই সমস্ত সমস্যার কারণ। দেখা যায়, এটি ভিন্নধর্মী বলে কম বয়সীরা সিগারেটে অধিক আগ্রহী হয়ে পড়ে। ফলে বাড়ে ধূমপায়ীর সংখ্যা।

সিগারেট খাওয়ানো যে তার নিরাময়ের দিকে কোনো ভালোবাসা থাকে না, বরং এটি আপনার স্বাস্থ্যকে কষ্ট দেওয়ার সহায়ক হতে পারে। সিগারেট ধূমপানের সাথে বিশেষভাবে বহুতাকাল পরিচিত সমস্যার দিকে প্রবৃদ্ধি পাওয়া হয়েছে।

সিগারেটের মাধ্যমে নিকোটিন নামক একটি বিষাক্ত যৌগ শরীরে প্রবেশ করে, যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এটি মানসিক অবস্থা, হার্ট ডিজিজ, ফুসফুসে সমস্যা, গলা ক্যান্সার, দাঁতের সমস্যা, এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সম্বন্ধে বিভিন্ন ধরনের ঝুঁকিতে যোগ দেয়।

সিগারেটে থাকা কয়েকটি হাজারটি ক্যামিক্যাল, জিনিসগুলি ব্যবহারকারীর স্বাস্থ্যকে আপনাতে পারে, এবং এগুলি স্বাস্থ্যকর উপাদান হতে পারে যা কিছুটা সময় পর দেখা যায়।

সিগারেট খেলের ফলে:নিকোটিন অধিকমাত্রায় শরীর অভ্যন্তরে প্রবেশ করে।

ধূমপান করার ফলে শ্বাসকষ্ট হতে পারে।

দাঁতের যত্নের অভাবে মোচ তৈরি হতে পারে।

সিগারেটের ব্যবহারে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়তে পারে।

হৃদয়ের জন্য ব্যবহারে ক্ষতি হতে পারে এবং হার্ট ডিজিজের ঝুঁকি বাড়তে পারে।

প্রজনন সমস্যার ঝুঁকি বাড়তে পারে।

মানসিক সমস্যার ঝুঁকি বাড়তে পারে, যেমনঃ ডিপ্রেশন, অতিরিক্ত মানসিক চাপ।

সিগারেট ধূমপান করা ব্যক্তির স্বাস্থ্যের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে। সিগারেটে থাকা নিকোটিন নামক একটি বিষাক্ত যৌগ মাধ্যমে ধূমপান করা যায়, এবং এটি শরীরে প্রবেশ করে যেতে পারে। এই নিকোটিন যৌগটি একমুখী অভিসার তৈরি করে এবং যেটি অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে একজন ব্যক্তি অতিরিক্ত নিকোটিনে অভিসার হতে অভ্যন্তরীণ আক্রমণ হতে পারে।

নিকোটিন ব্যবহারের ফলে বিভিন্ন সময়ের মধ্যে অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক ক্ষতি হতে পারে, যা একজন ধূমপানকারীকে সহ্য করতে অসক্ষম করতে পারে। এই ক্ষতির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে:

ফুসফুসের সমস্যা: সিগারেটের ধূমপানের ফলে ফুসফুসের সমস্যা, যেমন ক্রোনিক অবস্থা হতে পারে, এবং এটি অব্যাহত হতে পারে এবং শ্বাসকষ্ট হতে পারে।

ক্যান্সার: সিগারেট ধূমপানের ফলে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়তে পারে, যেমন মুখে, গলায়, ফুসফুসে, কিডনি, বৃষ্টি, রক্ত, কোলন, এবং অন্যান্য অংশে।

নিকোটিন অধিস্তানে নিকোটিন ব্যবহারের অভ্যন্তরীণ ক্ষতি: ধূমপান করার ফলে ব্যক্তি নিকোটিনে আস্বাসিক হতে পারে এবং এটি যৌগের অধিস্তানে নিকোটিন সংকোচণ বা যৌগের ক্ষতির জন্য আস্বাসিক হতে পারে।

মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা: সিগারেট ধূমপান করা মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা, যেমন ডিপ্রেশন, অতিরিক্ত মানসিক চাপ, ও অব্যাহত অস্থিরতা তৈরি কর।

সমগ্রভাবে সকল সিগারেট ক্ষতিকর, এবং তাদের প্রভাব শরীরের বিভিন্ন অংশে বিভিন্ন মাত্রায় হতে পারে। তবে, কিছু ধরনের সিগারেট বেশি ক্ষতিকর হতে পারে এবং সাধারিতভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে তাদের মাত্রা কমাতে বা সিগারেট ছাড়ার পথে সাহায্য করতে।

হাই-টার নিকোটিন সিগারেট: যে সিগারেটে আধিক পরিমাণে নিকোটিন থাকে, সেগুলি অধিক ক্ষতিকর হতে পারে। এই সিগারেটের ব্যবহারের ফলে নিকোটিনের অভিসার এবং স্বচ্ছ ত্বকে বৃদ্ধি হতে পারে।

স্লিম বা লাইট সিগারেট: কিছু লোক মনে করে স্লিম বা লাইট সিগারেট কম ক্ষতিকর হতে পারে, কিন্তু এটি একটি ভুল ধারণা। এই ধরণের সিগারেটের মাধ্যমে নিকোটিন অধিস্তানে বৃদ্ধি হতে পারে এবং এটি ধূমপানকারীদের মধ্যে নিকোটিনের অভিসার বা অধিস্তানের যৌগে আস্বাসিক হওয়ার সহায়ক হতে পারে।

ধূমপানের যে কোন ধরণের ব্যবহার ক্ষতিকর হতে পারে এবং এটি নিকোটিন এবং বিভিন্ন ক্যারসিনোজেনগুলির সাথে যৌতাত্ত্বিক যৌগ সহ বিভিন্ন কিমিক্যালগুলির একটি পরিচিতি হতে পারে, যা স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে। সবচেয়ে ভারী ক্ষতি হতে পারে যা সতর্কতা ছাড়া সিগারেট ধূমপান করতে অভ্যন্তরী

ইসলামে সিগারেট বা অন্যান্য নারকী পদার্থের ব্যবহার স্বাবলম্বীভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। নারকী পদার্থের ব্যবহার মুখারী করলে তা মুখের পরিষ্কারতা বিকল্পে প্রতিবন্ধন হয়, যা নামাজের সময় একটি প্রধান মৌল্য হিসেবে গণ্য হয়। এ জন্য সিগারেট বা অন্য ধরণের নারকী পদার্থের ব্যবহারের পর নামাজের আগে পরিষ্কারভাবে মুখ এবং হাত ধোয়া অথবা পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে হয়।

আদর্শভাবে ইসলামিক নীতি মেনে চলতে, সিগারেট বা অন্য নারকী পদার্থের ব্যবহারের অভ্যন্তরের মাধ্যমে নামাজের সময় কিংবা এর আগে মুখ পরিষ্কার করা প্রধান হলেও, এটি সহীত অন্যান্য প্রক্রিয়ার সহিত নামাজের সময় বিশেষভাবে স্বচ্ছ থাকা গুরুত্বপূর্ণ।

আছে একটি ইসলামিক উদ্ধারণ যেখানে প্রধান উপদেষ্টা হয়েছেন, "নিজেকে পরিষ্কার করা এবং নামাজের সময় তাজ্জন করা, হাত ধোয়া এবং মুখ পরিষ্কার করা আবশ্যক কাজ।

সিগারেট ছাড়ার উপায় একটি চুক্তি পূর্ণ এবং চুষ্টি কাজ। সিগারেট ছাড়ার ইচ্ছা প্রদান করতে, সঠিক প্রস্তুতি এবং সমর্থন অবশ্যই প্রদান করতে হয়। নিচে কিছু সিগারেট ছাড়ার উপায় দেওয়া হল:

নিঃশ্বাস করা (Cold Turkey): এটি হলো একবারে সিগারেট ছাড়ার একটি প্রক্রিয়া, যেখানে ধূমপান চরম করা হয়ে যায়। এটি একটি প্রস্তুতি-বিনা পদ্ধতি হতে পারে, কিন্তু এটি কিছুটা কঠিন হতে পারে এবং যদি মানসিক অসুস্থতা অনুভব হয় তবে সহায়ক হতে পারে।

চিকিৎসা এবং সাহায্য: চিকিৎসা বা মানসিক স্বাস্থ্য পেশাদার সাহায্য নিতে এবং একজন পেশাদার সাহায্যকারীর সাথে কাজ করতে একটি চিকিৎসক বা মানসিক স্বাস্থ্য পেশাদার দেখার জন্য যোগাযোগ করা।

নিকোটিন পরিস্থাপন চিকিৎসা (Nicotine Replacement Therapy - NRT): এটি হলো নিকোটিন প্রভৃতি ধূমপান বন্ধ করার সাহায্যের জন্য প্রস্তুতি প্রদান করা, যেখানে নিকোটিন প্রভৃতি বা নিকোটিন প্যাচ, গাম, বা নিকোটিন স্প্রে ব্যবহার করা হয়।

মানসিক প্রশিক্ষণ (Counseling): এটি একজন মানসিক স্বাস্থ্য পেশাদার বা নারীকোণ সাহায্যকারীর সাথে কাজ করতে এবং মানসিক অসুস্থতা বা জীবনের চ্যালেঞ্জগুলির সাথে মোকাবেলা করতে সাহায্য করতে পারে।

অনুস্থানের পরিবর্তন: ধূমপান করার সময় অনুস্থানে পরিবর্তন করা এবং নতুন এবং সুস্থ উপযুক্ত অভ্যন্তরের সঙ্গে পরিচিত করতে সাহায্য করতে পারে।

যেই পথটি অনুসরণ করা হবে, এটি মানসিক এবং শারীরিক জীবনে বেশি সুবিধা ও স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সাহায্য করতে পারে।