রোজা রাখা অবস্থায় স্বপ্নদোষ হলে করণীয় কি?বিস্তারিত জানুন।

রোজা থাকা অবস্থায় দুপুরে ঘুমানো নিষেধ নয়। এমনকি ঘুমের ভেতরে স্বপ্নদোষ হলে স্বপ্নদোষের কারণেও রোজা ভাঙে না। তবে স্বপ্নদোষের কারণে গোসল ফরজ হয়। কিন্তু কেউ কেউ মনে করেন, রোজা অবস্থায় যদি স্বপ্নদোষ হয়, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে; তাদের এ ধারণা সঠিক নয়।

রোজা রাখা অবস্থায় স্বপ্নদোষ হলে করণীয় কি?বিস্তারিত জানুন।

বীর্যথলির ধারণক্ষমতা পূর্ণ হওয়ার পর ঘুমন্তাবস্থায় অনিচ্ছাকৃতভাবে বীর্যপথে বীর্যপাত ঘটার মাধ্যমে দেহে বীর্যের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রিত হয়, একেই স্বপ্নদোষ বলা হয়।

স্বপ্নদোষ হলে কি রোজা ভেঙে যায়

না, স্বপ্নদোষ হলে রোজা ভেঙে যায় না।

আরো পড়ুন:রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া জানুন ।

কারণ:
হাদিসে বলা হয়েছে, "তিনটি জিনিস রোজা ভঙ্গের কারণ নয়— বমি, শিঙ্গা লাগানো ও স্বপ্নদোষ।" ([বায়হাকি, হাদিস : ৪/২৬৪; আদ্দুররুল মুখতার : ২/৩৯৬; মুসনাদে বাজ্জার, হাদিস : ৫২৮৭; নাসবুর রায়াহ : ২/৪৪৭; মাজমাউয যাওয়ায়েদ : ৩/১৭০; জামে তিরমিজি, হাদিস : ৭১৯])

তবে স্বপ্নদোষ হলে গোসল ফরজ হয়।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
স্বপ্নদোষের কারণে যদি বীর্যপাত হয় এবং পোশাক বা শরীরে বীর্য লেগে থাকে, তাহলে রোজা রাখার আগে পোশাক পরিষ্কার করে এবং শরীর থেকে বীর্য ধুয়ে ফেলতে হবে।

স্বপ্নদোষ হলে কি রোজা হবে

হ্যাঁ, স্বপ্নদোষ হলেও রোজা হবে। কারণ, স্বপ্নদোষ মানুষের নিয়ন্ত্রণের বাইরে ঘটে।

তবে স্বপ্নদোষ হলে গোসল ফরজ হয়।

আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
স্বপ্নদোষের কারণে যদি বীর্যপাত হয় এবং পোশাক বা শরীরে বীর্য লেগে থাকে, তাহলে রোজা রাখার আগে পোশাক পরিষ্কার করে এবং শরীর থেকে বীর্য ধুয়ে ফেলতে হবে।

রোজা থেকে স্বপ্নদোষ হলে

রোজা থেকে স্বপ্নদোষ হলে রোজা ভেঙে যাবে না। কারণ স্বপ্নদোষ মানুষের নিয়ন্ত্রণের বাইরে ঘটে।

আরো পড়ুন:৩০ রোজার ফজিলত দলিল সহ(৩০টি রোজা ৩০টি ফজিলত)।

তবে স্বপ্নদোষ হলে গোসল ফরজ হয়।

আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
স্বপ্নদোষের কারণে যদি বীর্যপাত হয় এবং পোশাক বা শরীরে বীর্য লেগে থাকে, তাহলে রোজা রাখার আগে পোশাক পরিষ্কার করে এবং শরীর থেকে বীর্য ধুয়ে ফেলতে হবে।

স্বপ্নদোষ হলে রোজা রাখা যাবে কি

হ্যাঁ, স্বপ্নদোষ হলেও রোজা রাখা যাবে। কারণ স্বপ্নদোষ মানুষের নিয়ন্ত্রণের বাইরে ঘটে।

তবে স্বপ্নদোষ হলে গোসল ফরজ হয়।

আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
স্বপ্নদোষের কারণে যদি বীর্যপাত হয় এবং পোশাক বা শরীরে বীর্য লেগে থাকে, তাহলে রোজা রাখার আগে পোশাক পরিষ্কার করে এবং শরীর থেকে বীর্য ধুয়ে ফেলতে হবে।

রোজা রাখা অবস্থায় স্বপ্নদোষ হলে করণীয়

১. রোজা ভেঙে যাবে না:

স্বপ্নদোষ মানুষের নিয়ন্ত্রণের বাইরে ঘটে। তাই স্বপ্নদোষের কারণে রোজা ভেঙে যাবে না।

আরো পড়ুন:জানাজার নামাজের নিয়ম জেনে রাখুন কাজে আসবে।

২. গোসল করা:

স্বপ্নদোষের কারণে গোসল ফরজ হয়।

৩. পোশাক পরিষ্কার করা:

স্বপ্নদোষের কারণে যদি বীর্যপাত হয় এবং পোশাক বা শরীরে বীর্য লেগে থাকে, তাহলে রোজা রাখার আগে পোশাক পরিষ্কার করে এবং শরীর থেকে বীর্য ধুয়ে ফেলতে হবে।

৪. সাবধানতা অবলম্বন করা:

রোজার সময় স্বপ্নদোষের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই রোজার সময় সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।

কিছু সাবধানতার ব্যবস্থা:
  • রাতের খাবার হালকা খাওয়া উচিত।
  • ঘুমানোর আগে বেশি পানি পান করা উচিত নয়।
  • ঘুমানোর সময় পেটের উপর শুয়ে ঘুমানো উচিত নয়।
  • ঘুমানোর আগে ওضو (ওযু) করে ঘুমানো উচিত।
আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
রোজা রাখা অবস্থায় স্বপ্নদোষ হলে অনেকের মনে নানা প্রশ্ন ও দ্বিধা-দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। এই বিষয়ে কোন প্রশ্ন বা দ্বিধা থাকলে একজন আলেমের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url