রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ রোজা নিয়ে আরও কিছু প্রশ্নের জবাব।

রোজা পবিত্র রমজানের গুরুত্বপূর্ণ ফরজ বিধান। তাই রোজা রাখার পর সতর্ক থাকতে হয় যেন এমন কিছু না হয়, যেটার কারণে রোজা ভেঙে যায়। প্রথমত ও সাধারণত তিনটি কারণে রোজা ভেঙে যায়। সেগুলো হলো- খাওয়া, পান করা ও স্ত্রী-সম্পর্ক।

রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ রোজা নিয়ে আরও কিছু প্রশ্নের জবাব।

মুসলমানদের কাছে পবিত্র রমজান মাসে যারা রোজা রাখেন, তারা সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত কিছুই মুখে দেন না। এ বছরের মার্চ মাসের মাঝামাঝি থেকে রোজা শুরু হচ্ছে।

রোজা ভঙ্গের কারণ কয়টি

রোজা ভঙ্গের কারণ নির্দিষ্ট সংখ্যায় বলা কঠিন কারণ বিভিন্ন ফিকহি মতানুসারে এ সংখ্যা ভিন্ন হতে পারে। তবে সাধারণভাবে, রোজা ভঙ্গের কারণগুলোকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায়:

আরো পড়ুন:৩০ রোজার ফজিলত দলিল সহ(৩০টি রোজা ৩০টি ফজিলত)।

১. স্পষ্ট রোজা ভঙ্গের কারণ:
  • কোন কিছু খাওয়া বা পান করা: মুখ দিয়ে খাবার বা পানীয় গিলে ফেললে রোজা ভঙ্গ হবে।
  • উল্টানো: জেনে বুঝে উল্টানো করলে রোজা ভেঙে যাবে।
  • বীর্যপাত: যৌনতা বা স্বপ্নদোষের মাধ্যমে বীর্যপাত হলে রোজা ভেঙে যাবে।
  • মাসিক বা হায়েজ: মহিলাদের মাসিক শুরু হলে রোজা ভেঙে যাবে।
  • ইচ্ছাকৃতভাবে সহবাস: রোজার অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সহবাস করলে রোজা ভেঙে যাবে।
  • ধূমপান: ধূমপান করলে রোজা ভেঙে যাবে।
  • সূর্যাস্তের পূর্বে ইফতার করা: সূর্যাস্তের পূর্বে ইফতার করলে রোজা ভেঙে যাবে।
২. রোজা ভঙ্গের আশঙ্কাযুক্ত কারণ:
  • অনিচ্ছাকৃতভাবে বমি হওয়া: অনিচ্ছাকৃতভাবে বমি হলে রোজা ভাঙবে না। তবে বমি মুখ দিয়ে বেরিয়ে গিলে ফেললে রোজা ভেঙে যাবে।
  • থুতু গিলে ফেলা: অল্প পরিমাণে থুতু গিলে ফেললে রোজা ভাঙবে না। তবে বেশি পরিমাণে থুতু গিলে ফেললে রোজা ভেঙে যাবে।
  • মুখ দিয়ে পানি গিলে ফেলা: ওজু বা গোসল করার সময় অল্প পরিমাণে পানি মুখ দিয়ে গিলে ফেললে রোজা ভাঙবে না। তবে বেশি পরিমাণে পানি গিলে ফেললে রোজা ভেঙে যাবে।
  • সূর্যাস্ত সম্পর্কে সন্দেহ: সূর্যাস্ত সম্পর্কে সন্দেহ থাকলে সাবধানতার জন্য কিছুক্ষণ অপেক্ষা করা উচিত।

রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ

১. ইচ্ছাকৃতভাবে খাওয়া-দাওয়া: রোজার অবস্থায় ইচ্ছাকৃতভাবে কোন খাবার বা পানীয় গ্রহণ করলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।

২. সহবাস: রোজার অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর মিলন (সহবাস) করলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।

৩. বমি করলে: রোজার অবস্থায় ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।

৪. মুখ দিয়ে পানি বা অন্য কিছু গিলে ফেলা: রোজার অবস্থায় মুখ দিয়ে পানি বা অন্য কিছু গিলে ফেলা, যা পেটে পৌঁছে, রোজা ভঙ্গ করে।

৫. ধূমপান: রোজার অবস্থায় ধূমপান করলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।

৬. ইঞ্জেকশন: রোজার অবস্থায় পুষ্টির ইঞ্জেকশন নিলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।

৭. রক্তদান: রোজার অবস্থায় রক্তদান করলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।

৮. ঋতুস্রাব: রোজার অবস্থায় মহিলাদের ঋতুস্রাব শুরু হলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।

৯. বমি করলে: রোজার অবস্থায় অনিচ্ছাকৃতভাবে বমি করলে রোজা ভঙ্গ হয় না, তবে কাযা আদায় করতে হবে।

১০. স্বপ্নদোষ: রোজার অবস্থায় স্বপ্নদোষ হলে রোজা ভঙ্গ হয় না, তবে গোসল করা ফরজ।

১১. অজ্ঞান বা বেহুঁশ: রোজার অবস্থায় অজ্ঞান বা বেহুঁশ হলে রোজা ভঙ্গ হয় না।

১২. নাকে ওষুধ প্রয়োগ: রোজার অবস্থায় নাকে ওষুধ প্রয়োগ করলে রোজা ভঙ্গ হয় না।

১৩. কানের ফুটো দিয়ে ওষুধ প্রয়োগ: রোজার অবস্থায় কানের ফুটো দিয়ে ওষুধ প্রয়োগ করলে রোজা ভঙ্গ হয় না।

১৪. চোখে ওষুধ প্রয়োগ: রোজার অবস্থায় চোখে ওষুধ প্রয়োগ করলে রোজা ভঙ্গ হয় না।

১৫. মুখের মধ্যে স্পর্শকাতর ঔষধ ব্যবহার: রোজার অবস্থায় মুখের মধ্যে স্পর্শকাতর ঔষধ ব্যবহার করলে রোজা ভঙ্গ হয় না।

১৬. মিথ্যা কথা বলা: রোজার অবস্থায় মিথ্যা কথা বললে রোজার সওয়াব নষ্ট হয়, তবে রোজা ভঙ্গ হয় না।

১৭. গীবত করা: রোজার অবস্থায় গীবত করা রোজার সওয়াব নষ্ট করে, তবে রোজা ভঙ্গ হয় না।

আরো পড়ুন:ফরজ গোসল কয়টি ও কি কি জানুন

১৮. ঝগড়া করা: রোজার অবস্থায় ঝগড়া করা রোজার সওয়াব নষ্ট করে, তবে রোজা ভঙ্গ হয় না।

১৯. পরনিন্দা করা: রোজার অবস্থায় পরনিন্দা করা রোজার সওয়াব নষ্ট করে, তবে রোজা ভঙ্গ হয় না।

২০. অশ্লীল কথা বলা: রোজার অবস্থায় অশ্লীল কথা বলা রোজার স

রোজা ভঙ্গের কারণ কয়টি ও কি কি

১. ইচ্ছাকৃতভাবে খাওয়া-দাওয়া ২. সহবাস ৩. বমি করলে ৪. মুখ দিয়ে পানি বা অন্য কিছু গিলে ফেলা ৫. ধূমপান ৬. ইঞ্জেকশন ৭. রক্তদান ৮. ঋতুস্রাব ৯. বমি করলে (অনিচ্ছাকৃত) ১০. স্বপ্নদোষ ১১. অজ্ঞান বা বেহুঁশ ১২. নাকে ওষুধ প্রয়োগ ১৩. কানের ফুটো দিয়ে ওষুধ প্রয়োগ ১৪. চোখে ওষুধ প্রয়োগ ১৫. মুখের মধ্যে স্পর্শকাতর ঔষধ ব্যবহার

উল্লেখ্য, রোজার অবস্থায় মিথ্যা কথা বলা, গীবত করা, ঝগড়া করা, পরনিন্দা করা, অশ্লীল কথা বলা ইত্যাদি কাজ রোজার সওয়াব নষ্ট করে, তবে রোজা ভঙ্গ হয় না।

রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ কি কি

রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ:

১. ইচ্ছাকৃতভাবে খাওয়া-দাওয়া: রোজার অবস্থায় ইচ্ছাকৃতভাবে কোন খাবার বা পানীয় গ্রহণ করলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।

২. সহবাস: রোজার অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর মিলন (সহবাস) করলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।

৩. বমি করলে: রোজার অবস্থায় ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।

৪. মুখ দিয়ে পানি বা অন্য কিছু গিলে ফেলা: রোজার অবস্থায় মুখ দিয়ে পানি বা অন্য কিছু গিলে ফেলা, যা পেটে পৌঁছে, রোজা ভঙ্গ করে।

৫. ধূমপান: রোজার অবস্থায় ধূমপান করলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।

৬. ইঞ্জেকশন: রোজার অবস্থায় পুষ্টির ইঞ্জেকশন নিলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।

৭. রক্তদান: রোজার অবস্থায় রক্তদান করলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।

৮. ঋতুস্রাব: রোজার অবস্থায় মহিলাদের ঋতুস্রাব শুরু হলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।

৯. বমি করলে (অনিচ্ছাকৃত): রোজার অবস্থায় অনিচ্ছাকৃতভাবে বমি করলে রোজা ভঙ্গ হয় না, তবে কাযা আদায় করতে হবে।

আরো পড়ুন:রোজা রাখা অবস্থায় স্বপ্নদোষ হলে করণীয় কি?বিস্তারিত জানুন।

১০. স্বপ্নদোষ: রোজার অবস্থায় স্বপ্নদোষ হলে রোজা ভঙ্গ হয় না, তবে গোসল করা ফরজ।

১১. অজ্ঞান বা বেহুঁশ: রোজার অবস্থায় অজ্ঞান বা বেহুঁশ হলে রোজা ভঙ্গ হয় না।

১২. নাকে ওষুধ প্রয়োগ: রোজার অবস্থায় নাকে ওষুধ প্রয়োগ করলে রোজা ভঙ্গ হয় না।

১৩. কানের ফুটো দিয়ে ওষুধ প্রয়োগ: রোজার অবস্থায় কানের ফুটো দিয়ে ওষুধ প্রয়োগ করলে রোজা ভঙ্গ হয় না।

১৪. চোখে ওষুধ প্রয়োগ: রোজার অবস্থায় চোখে ওষুধ প্রয়োগ করলে রোজা ভঙ্গ হয় না।

১৫. মুখের মধ্যে স্পর্শকাতর ঔষধ ব্যবহার: রোজার অবস্থায় মুখের মধ্যে স্পর্শকাতর ঔষধ ব্যবহার করলে রোজা ভঙ্গ হয় না।

উল্লেখ্য, রোজার অবস্থায় মিথ্যা কথা বলা, গীবত করা, ঝগড়া করা, পরনিন্দা করা, অশ্লীল কথা বলা ইত্যাদি কাজ রোজার সওয়াব নষ্ট করে, তবে রোজা ভঙ্গ হয় না।

আরও কিছু বিষয়:
  • রোজার অবস্থায় কেউ যদি ভুলে খাওয়া-দাওয়া করে ফেলে, তাহলে তার দ্রুত সাবধান হয়ে বন্ধ করে দেওয়া উচিত।

বমি করলে কি রোজা ভেঙে যায়

বমি করলে রোজা ভেঙে যাবে কিনা তা নির্ভর করে বমি করার ধরন এবং অবস্থার উপর।

১. ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করলে: যদি রোজার অবস্থায় ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করা হয়, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে।

২. অনিচ্ছাকৃতভাবে বমি করলে: রোজার অবস্থায় অনিচ্ছাকৃতভাবে বমি হলে রোজা ভাঙবে না। তবে, কাযা আদায় করতে হবে।

৩. বমি করার পরিমাণ: বমি করার পরিমাণ কতটুকু, তা রোজা ভাঙার ক্ষেত্রে বিবেচ্য বিষয় নয়।

৪. বমি করার পর খাওয়া: বমি করার পর যদি ইচ্ছাকৃতভাবে কিছু খাওয়া হয়, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে।

৫. বমি করার পর পানি পান: বমি করার পর যদি ইচ্ছাকৃতভাবে পানি পান করা হয়, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে।

আরো পড়ুন:রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া জানুন ।

আরও কিছু বিষয়:
  • রোজার অবস্থায় যদি কেউ অসুস্থ বোধ করে এবং বমি বমি ভাব হয়, তাহলে সে ব্যক্তি দ্রুত কোন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
  • রোজার অবস্থায় বমি করার ঝুঁকি কমাতে, সাহরির সময় অতিরিক্ত খাওয়া-দাওয়া করা উচিত নয়।
  • রোজার সময় প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা উচিত।
মনে রাখবেন, রোজা একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। রোজার নিয়ম-কানুন সম্পর্কে জ্ঞান রাখা এবং সে অনুযায়ী আমল করা সকল মুসলমানের কর্তব্য।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url