রমজানের ফজিলত সম্পর্কে হাদিস জানুন।

রমযনের রোযা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম। ঈমান, নামায ও যাকাতের পরই রোযার স্থান। রোযার আরবি শব্দ সওম, যার আভিধানিক অর্থ বিরত থাকা। পরিভাষায় সওম বলা হয়-প্রত্যেক সজ্ঞান, বালেগ মুসলমান নর-নারীর সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রোযার নিয়তে পানাহার, স্ত্রী সহবাস ও রোযাভঙ্গকারী সকল কাজ থেকে বিরত থাকা।


রমজানের ফজিলত সম্পর্কে হাদিস জানুন।

রোজার ফজিলত সম্পর্কে 

• হজরত আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সাঃ) বলেছেন, "জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তির জন্য তিনটি জিনিস সহায়ক: রোজা, রাতের নামাজ এবং صدقة।" (তিরমিযী)

• হজরত সাহল ইবনে সাদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সাঃ) বলেছেন, "জান্নাতের আটটি দরজা রয়েছে। রমজানের রোজা রাখার জন্য 'রাইয়ান' নামক একটি দরজা খোলা হয়।" (তিরমিযী)

আরো পড়ুন:রোজা অবস্থায় সহবাস করা যাবে কি?বিস্তারিত জানুন।

• হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সাঃ) বলেছেন, "রোজা ও কোরআন বান্দার জন্য সুপারিশ করবে। রোজা বলবে, হে আমার প্রতিপালক, আমি তাকে পানাহার ও যৌনকর্ম থেকে বিরত রেখেছিলাম। সুতরাং তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ গ্রহণ করুন। কোরআন বলবে, হে আমার প্রতিপালক, আমি তাকে রাতে ঘুম থেকে বিরত রেখেছিলাম। সুতরাং তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ গ্রহণ করুন।" (তিরমিযী)

এছাড়াও রোজার আরও অনেক ফজিলত রয়েছে যা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে।

উল্লেখ্য: রোজা রাখার সাথে সাথে রোজার নিয়ম-কানুন মেনে চলা এবং অন্যান্য ইবাদত-বন্দেগীতে মনোযোগ দেওয়া উচিত।

রোজার ফজিলত ও গুরুত্ব

রোজা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের মধ্যে অন্যতম। এটি শুধুমাত্র পানাহার থেকে বিরত থাকা নয়, বরং মিথ্যা, গীবত, পরনিন্দা, রাগ, কামনা-বাসনা ইত্যাদি সকল পাপাচার থেকে বিরত থাকা। রোজার মাধ্যমে মানুষ আত্ম-সংযম, ত্যাগ স্বীকার, ধৈর্য্য, সহানুভূতি, দানশীলতা, নিয়মানুবর্তিতা, ঈশ্বরভীতি ইত্যাদি গুণাবলী অর্জন করতে

রোজার ফজিলত:
  • জাহান্নাম থেকে মুক্তি: রাসুল (সাঃ) বলেছেন, "জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তির জন্য তিনটি জিনিস সহায়ক: রোজা, রাতের নামাজ এবং صدقة।" (তিরমিযী)
  • জান্নাতের দরজা খোলা: রাসুল (সাঃ) বলেছেন, "জান্নাতের আটটি দরজা রয়েছে। রমজানের রোজা রাখার জন্য 'রাইয়ান' নামক একটি দরজা খোলা হয়।" (তিরমিযী)
  • লাইলাতুল কদরের রাত পেতে সুযোগ: রমজান মাসের শেষ দশকে লাইলাতুল কদর রয়েছে, যা হাজার মাসের চেয়ে উত্তম। রোজা রাখার মাধ্যমে এই রাত পেতে সুযোগ বৃদ্ধি পায়।
  • শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা: রোজা রাখার মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন রোগ নিরাময় হয় এবং মানসিক প্রশান্তি লাভ করা যায়।
  • তাকওয়া অর্জন: রোজা রাখার মাধ্যমে তাকওয়া অর্জন করা যায়, যা ঈমানের পরিপূর্ণতা।
  • দান-দানাতে উৎসাহিত: রমজান মাসে দান-দানাতে বিশেষভাবে উৎসাহিত করা হয়।
  • সহানুভূতিশীল হওয়া: রোজা রাখার মাধ্যমে দরিদ্রদের কষ্ট অনুধাবন করা এবং তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া যায়।
রোজার গুরুত্ব:
  • আল্লাহর আদেশ পালন: রোজা রাখা আল্লাহর আদেশ, যা পালন করা প্রত্যেক মুসলিমের কর্তব্য।
  • ঈশ্বরভীতি বৃদ্ধি: রোজা ঈশ্বরভীতি বৃদ্ধি করে।
  • আত্ম-সংযম: রোজা মানুষকে আত্ম-সংযম শেখানোর একটি মাধ্যম।
  • মানসিক প্রশান্তি: রোজা মানুষকে মানসিক প্রশান্তি দান করে।
  • সামাজিক সম্প্রীতি: রোজা সামাজিক সম্প্রীতি বৃদ্ধি করে।
রোজা রাখার মাধ্যমে আমরা আল্লাহর অশেষ রহমত ও ক্ষমা লাভ করতে পারি।

রমজানের ফজিলত সম্পর্কে হাদিস

• হজরত আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সাঃ) বলেছেন, "জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তির জন্য তিনটি জিনিস সহায়ক: রোজা, রাতের নামাজ এবং صدقة।" (তিরমিযী)

• হজরত সাহল ইবনে সাদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সাঃ) বলেছেন, "জান্নাতের আটটি দরজা রয়েছে। রমজানের রোজা রাখার জন্য 'রাইয়ান' নামক একটি দরজা খোলা হয়।" (তিরমিযী)
• হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সাঃ) বলেছেন, "রোজা ও কোরআন বান্দার জন্য সুপারিশ করবে। রোজা বলবে, হে আমার প্রতিপালক, আমি তাকে পানাহার ও যৌনকর্ম থেকে বিরত রেখেছিলাম। সুতরাং তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ গ্রহণ করুন। কোরআন বলবে, হে আমার প্রতিপালক, আমি তাকে রাতে ঘুম থেকে বিরত রেখেছিলাম। সুতরাং তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ গ্রহণ করুন।" (তিরমিযী)

রোজা সম্পর্কে আলোচনা

রোজা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের মধ্যে অন্যতম। এটি শুধুমাত্র পানাহার থেকে বিরত থাকা নয়, বরং মিথ্যা, গীবত, পরনিন্দা, রাগ, কামনা-বাসনা ইত্যাদি সকল পাপাচার থেকে বিরত থাকা। রোজার মাধ্যমে মানুষ আত্ম-সংযম, ত্যাগ স্বীকার, ধৈর্য্য, সহানুভূতি, দানশীলতা, নিয়মানুবর্তিতা, ঈশ্বরভীতি ইত্যাদি গুণাবলী অর্জন করতে পারে।

রোজার বিধি:
  • সুবহে সাদেক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার, যৌনসম্পর্ক এবং পাপাচার থেকে বিরত থাকা।
  • নিয়ত করা।
  • রোজার নিয়ম-কানুন মেনে চলা।
  • ইফতারের সময় নিয়ম অনুযায়ী ইফতার করা।
রোজার ফজিলত:
  • জাহান্নাম থেকে মুক্তি: রাসুল (সাঃ) বলেছেন, "জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তির জন্য তিনটি জিনিস সহায়ক: রোজা, রাতের নামাজ এবং صدقة।" (তিরমিযী)
  • জান্নাতের দরজা খোলা: রাসুল (সাঃ) বলেছেন, "জান্নাতের আটটি দরজা রয়েছে। রমজানের রোজা রাখার জন্য 'রাইয়ান' নামক একটি দরজা খোলা হয়।" (তিরমিযী)
  • লাইলাতুল কদরের রাত পেতে সুযোগ: রমজান মাসের শেষ দশকে লাইলাতুল কদর রয়েছে, যা হাজার মাসের চেয়ে উত্তম। রোজা রাখার মাধ্যমে এই রাত পেতে সুযোগ বৃদ্ধি পায়।
  • শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা: রোজা রাখার মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন রোগ নিরাময় হয় এবং মানসিক প্রশান্তি লাভ করা যায়।
  • তাকওয়া অর্জন: রোজা রাখার মাধ্যমে তাকওয়া অর্জন করা যায়, যা ঈমানের পরিপূর্ণতা।
  • দান-দানাতে উৎসাহিত: রমজান মাসে দান-দানাতে বিশেষভাবে উৎসাহিত করা হয়।
  • সহানুভূতিশীল হওয়া: রোজা রাখার মাধ্যমে দরিদ্রদের কষ্ট অনুধাবন করা এবং তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া যায়।
রোজার গুরুত্ব:
আল্লাহর আদেশ পালন: রোজা রাখা আল্লাহর আদেশ, যা পালন করা প্রত্যেক মুসলিমের কর্তব্য।
ঈশ্বরভীতি বৃদ্ধি: রোজা ঈশ্বরভীতি বৃদ্ধি করে।
আত্ম-সংযম: রোজা মানুষকে আত্ম-সংযম শেখ

রোজার আয়াত ও হাদিস

রোজা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের মধ্যে অন্যতম। এটি কেবল পানাহার থেকে বিরত থাকা নয়, বরং মিথ্যা, গীবত, পরনিন্দা, রাগ, কামনা-বাসনা ইত্যাদি সকল পাপাচার থেকে বিরত থাকা। রোজার মাধ্যমে মানুষ আত্ম-সংযম, ত্যাগ স্বীকার, ধৈর্য্য, সহানুভূতি, দানশীলতা, নিয়মানুবর্তিতা, ঈশ্বরভীতি ইত্যাদি গুণাবলী অর্জন করতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url