গ্যাস্ট্রিক আলসারের ঘরোয়া চিকিৎসা জানুন

স্বাস্থ্যবিষয়ক এক ওয়েবসাইটের তথ্য মতে- পাকস্থলীর আলসার, যা পেপটিক বা গ্যাস্ট্রিক আলসার নামেও পরিচিত, আসলে পাকস্থলীর গায়ে হওয়া এক প্রকার ঘা।‘এইচ. ফাইলরি’ নামক ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে, স্টেরয়েড বিহীন প্রদাহরোধকের বেশি ব্যবহার, ব্যথানাশক বড়ি, মদ্যপান ইত্যাদি কারণে এই জটিলতা দেখা দেয়।

হাতের নাগালেই রয়েছে এরকম উপকরণ দিয়ে পাকস্থলীর আলসারের যন্ত্রণা থেকে সাময়িক কিংবা দীর্ঘমেয়াদি মুক্তি পাওয়া যায়।

গ্যাস্ট্রিক সমস্যা হলে কিছু প্রাথমিক প্রস্তুতি নিতে ভালো হতে পারে, তবে আমি আপনাকে মেডিকেল পেশাদার সাথে যোগাযোগ করার সুপারিশ করবো যদি সমস্যাটি ধীরেধীরে বাড়ছে বা কোনও মোড়ক আছে। আপনি এই উপায়গুলি চেষ্টা করতে পারেন:

খাবারের পর্যাপ্ত সময় অমুক্ত রাখুন খাওয়ার পরে তাড়াতাড়ি শয্যায় না পড়ে বসা না। খাওয়ার পরে একটি শক্তিশালী হাঁড়ি হতে পারে যা প্রবাহিত আকারে গ্যাস্ট্রিক সমস্যা কমিয়ে আনতে সাহায্য করতে পারে।ভালো খাবার সঙ্গে সঙ্গে পানি পান: খাবারের সঙ্গে সঙ্গে পানি খাওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটি পাচনে সাহায্য করতে পারে এবং গ্যাস্ট্রিক সমস্যা কমাতে সাহায্য করতে পারে।

ধৈর্য্যশীল খাদ্য মিঠা, চর্বি, অত্যন্ত তীক্ষ্ণ, বা অত্যন্ত তীক্ষ্ণ খাবার হন্সির মতো সামগ্রী থেকে দূর থাকুন। এই ধরনের খাবার গ্যাস্ট্রিক সমস্যার উত্তীর্ণে সাহায্য করতে পারে।প্রতিদিন ব্যায়াম নিয়মিত ব্যায়াম করা পাচনে সাহায্য করতে পারে এবং গ্যাস্ট্রিক সমস্যা কমাতে সাহায্য করতে পারে।

স্যালাইন ইনটেকশন কিছু মানুষের জন্য স্যালাইন ইনটেকশন সাহায্য করতে পারে যা অত্যন্ত গুল্ম থেকে মুক্তি প্রদান করতে পারে।পেপসিন এনজাইম কিছু মানুষের জন্য পেপসিন এনজাইম সাহায্য করতে পারে তাদের পাচনে এবং গ্যাস্ট্রিক সমস্যা কমাতে।

এই উপায়গুলি গ্যাস্ট্রিক সমস্যার উপায়গুলির মধ্যে কিছু, তবে যদি সমস্যাটি ধীরেধীরে বা সত্ত্বরই বাড়ছে বা কোনও মোড়ক আছে, তবে এটি একজন চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করাটি গুরুত্বপূর্ণ।

গর্ভাবস্থার সময়ে গ্যাস্ট্রিক সমস্যার সাথে সাথে ঔষধ খাওয়ার আগে অবশ্যই একজন চিকিৎসকে পরামর্শ নেতে হবে। গর্ভাবস্থা সময়ে ঔষধের ব্যবহার একটি সজ্জিত প্রক্রিয়া হতে হবে, যাতে মা এবং শিশুর সুরক্ষা হতে পারে।

চিকিৎসক পরামর্শের পরে, কিছু সাধারিত গ্যাস্ট্রিক ঔষধের মধ্যে কিছু হতে পারে:

স্যাইমেথিকোন এটি একটি স্যাইমেথিকোন (simethicone) ধরনের ঔষধ যা গ্যাস বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে। এটি মা ও শিশুর উভয়ই জন্য সুরক্ষিত হতে পারে।এন্টাসিড কিছু এন্টাসিড গ্যাস্ট্রিক সমস্যা সামগ্রী হিসেবে ব্যবহার করা হয়, যা গ্যাস এবং অসুবিধা কমাতে সাহায্য করতে পারে।

প্রেগনেন্সি ক্যাটেগরি একটি ঔষধের প্রেগনেন্সি ক্যাটেগরি অনুভূত হয়, এবং এটি গর্ভাবস্থা ও শিশুর জন্য সুরক্ষিত হতে পারে। তবে, সবসময়ই এটি একজন চিকিৎসকে জানানো গুরুত্বপূর্ণ।হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা কিছু হোমিওপ্যাথিক পদ্ধতি সহযোগিতা করতে পারে, তবে এটি চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ।

কোনও সময়ে, গর্ভাবস্থার সময়ে ঔষধ বা যে কোনও চিকিৎসা শুরু করার আগে, সবসময়ই একজন চিকিৎসকে জরুরি পরামর্শ নেতে হবে।

গ্যাস্ট্রিক আলসার হতে বিভিন্ন কারণের জন্য একটি সম্ভাবনা রয়েছে, এবং এটি প্রত্যন্তই একটি প্রকার রোগের সৃষ্টির ফলাফল হতে পারে। নিম্নলিখিত কিছু কারণের জন্য গ্যাস্ট্রিক আলসার হতে পারে:

হেলিকোব্যাকটার পাইলোরি ইনফেকশন হেলিকোব্যাকটার পাইলোরি একটি ব্যাকটেরিয়া যা গ্যাস্ট্রিক আলসারের মূল কারণ হতে পারে। এই ব্যাকটেরিয়া মুক্তি পাওয়ার জন্য প্রয়োজন হতে পারে এবং এটি অ্যান্টিবায়োটিক দ্বারা চিকিৎসা করা যেতে পারে।

গ্যাস্ট্রিক আলসারের ঘরোয়া চিকিৎসা

ভালো খাবারের নিয়ম: সঠিক খাবার নিয়ম অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ। তীক্ষ্ণ, মিঠা, চর্বির জন্য হীন খাদ্য গ্রহণ করা এবং প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা গুরুত্বপূর্ণ।

পানি ধরে খাওয়া: খাওয়ার সময়ে পানি ধরে খাওয়া হতে পারে কারণ এটি পাচন সাহায্য করতে পারে।প্রতিরোধকারী ঔষধ ব্যবহার: চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে প্রতিরোধকারী ঔষধ ব্যবহার করা হতে পারে, যেমনঃ প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর (PPI) বা H2 ব্লকার।

গুরুত্বপূর্ণ বিশ্রাম এবং পর্যাপ্ত ঘুম: ভালো বিশ্রাম এবং পর্যাপ্ত ঘুম সুরক্ষার অংশ হতে পারে যেগুলি সামগ্রী রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে।স্ট্রেস পরিচ্ছন্ন করা: স্ট্রেস এবং মানসিক চিন্তা করতে হতে পারে গ্যাস্ট্রিক আলসার কারণে বা তার জন্য একটি কারণ হতে পারে। মানসিক স্বাস্থ্য শক্তিশালী রাখতে মানসিক স্বাস্থ্য পরিচ্ছন্ন করা গুরুত্বপূর্ণ।

পুষ্টিকর খাবার: পুষ্টিকর এবং সঠিক খাবার মহামারীর পূর্বাভাস হতে পারে এবং পুষ্টিকর খাদ্য সংজ্ঞান করতে হতে পারে।আমি আবারো মনে রাখতে চাই যে, এই সহায়ক পদক্ষেপগুলি নেওয়া আপনার স্বাস্থ্য অবস্থার উপর নির্ভর করে। যেকোনও সময়ে, গ্যাস্ট্রিক আলসারের চিকিৎসা বা পরিষ্কার পরামর্শের জন্য।

গ্যাস্ট্রিক আলসার হলে কি করা উচিত

আরো পড়ুন:আসল ভিটমেট অ্যাপস ডাউনলোড কিভাবে করবেন

গ্যাস্ট্রিকের ঔষধের নামের তালিকা

• প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর (PPI):ওমেপ্রাজোল (Omeprazole)
• এসোমেপ্রাজোল (Esomeprazole)
• লানজোপ্রাজোল (Lansoprazole)
• H2 ব্লকার:র্যানিটিডিন (Ranitidine)
• ফ্যামোটিদিন (Famotidine)
• সিমিটিডিন (Cimetidine)
• অ্যান্টিএসিড:এলান্ট্রোপ্রাজোল (Aluminum hydroxide + Magnesium hydroxide)
• রানিটিডিন (Ranitidine)
• ফ্যামোটিদিন (Famotidine)
• প্রস্টাগ্ল্যান্ডিন এনালগ:মিসোপ্রোস্টোল (Misoprostol)
• এন্টাসিড:এলান্ট্রোপ্রাজোল (Aluminum hydroxide + Magnesium hydroxide)
• সিমিটিডিন (Cimetidine)
• ম্যাগনিশিয়াম হাইড্রোক্সাইড (Magnesium hydroxide)
• প্রোকিনেটিক ঔষধ:মেটোক্লোপ্রামাইড (Metoclopramide)

গ্যাস্ট্রিকের সিরাপের নামের তালিকা

আরো পড়ুন: কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান গুলো সম্পর্কে

• কিছু গ্যাস্ট্রিক সিরাপের উদাহরণ হতে পারে:
• সুক্রাল্ফেট (Sucralfate):কারাফেট (Carafate)
• সিমিটিডিন (Cimetidine):সিমিট্রা (Tagamet)
• র্যানিটিডিন (Ranitidine):জ্যালেন্ট (Zantac)