ডেঙ্গু রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা জেনে নিন
হলুদ একটি এন্টিসেপটিকসমৃদ্ধ খাবার এবং এটি শরীরে মেটাবলিজম বাড়াতে ভূমিকা রাখে। দুধের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে পান করলে ডেঙ্গু জ্বর থেকে দ্রুত সেরে উঠা সম্ভব। মেথি সহজে ঘুমানো এবং যন্ত্রণা হ্রাসের ক্ষেত্রে উপকারী। জ্বর অনেক বাড়তে থাকলে সেটিকে স্থিতিশীল করার জন্যও মেথি গ্রহণ করা যেতে পারে।ডেঙ্গু রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা।
ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ
ডেঙ্গু হলো একটি ভাইরাসের কারণে হয়ে থাকা একটি জনপ্রচুর এবং কঠিন জ্বরের রোগ। ডেঙ্গু ভাইরাস এডেস এজিপ্টি মস্কিটোর মাধ্যমে সহজভাবে ছড়ায়। ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ হতে পারে:
আরো পড়ুন:মাছ চাষের জন্য পুকুর প্রস্তুতি।ছোট পুকুরে মাছ চাষ।
জ্বর ডেঙ্গুর একটি প্রধান লক্ষণ হলো অত্যন্ত কঠিন জ্বর, যা অক্সিডেন্টাল হাইপারফিনাটেভ্রিলিটির (DHF) পর্যায়ে আরও কঠিন হয়ে উঠতে পারে।শরীরে মাংসপেশী ও হাড়ে ব্যাথা ডেঙ্গু রোগে প্রভৃতি হলে শরীরে ব্যাথা হয় এবং হাড় মাংসপেশীতে ব্যাথা হতে পারে।
মাথা ও চোখের প্রবৃত্তি মুখ, মাথা এবং চোখে চারটি প্রবৃত্তির একটি সাথে ডেঙ্গুর লক্ষণ হতে পারে, এটি অক্সিডেন্টাল হাইপারফিনাটেভ্রিলিটি (DSS) নামক একটি গম্ভীর অবস্থার সাথে জড়িত হতে পারে।মুখ ও গলায় ফোঁটা এবং পানিতে চুল্লি ডেঙ্গু হলে মুখ এবং গলায় একটি রকমের ফোঁটা পড়তে পারে এবং রক্তের শক্তিশালী কম হয়ে যেতে পারে, যা একটি প্রধান মোকাবেলার চিহ্ন হতে পারে।
হাড় ও শরীরে চার্বি কমতে শুরু হতে পারে ডেঙ্গু রোগে শরীরে চার্বি কমে যেতে পারে এবং হাড় বা স্নায়ুবিশেষ ক্ষেত্রে ব্যাথা হতে পারে।যদি কেউ এই লক্ষণগুলি অনুভব করেন, তাদেরকে তাদের স্থানীয় চিকিৎসকে দেখাতে উত্সাহিত করা হচ্ছে, যাতে তাদের যত্ন নেওয়া হতে পারে এবং প্রয়োজনে পূর্ণমান চিকিৎসা প্রাপ্ত করতে পারে।
ডেঙ্গু রোগের প্রতিকার
ডেঙ্গু রোগের প্রতিকার হলো রোগের উপস্থিতির প্রমাণে ও লক্ষণগুলি উপস্থিতির পরিমাণে ভিত্তি করে। ডেঙ্গু একটি ভাইরাল ইনফেকশন, তাই রোগের প্রতিকার এবং চিকিৎসা হতে পারে:প্রস্তুতি নেওয়া ডেঙ্গু বা মস্কিটোসংক্রমণের চেয়ে প্রস্তুতি নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষভাবে মস্কিটোর কামড়ের প্রতিরোধ করার জন্য মস্কিটো রিপেলেন্ট বা মস্কিটো নেট ব্যবহার করা হতে পারে।
পানি জমিয়ে দেওয়া বন্ধ করা ডেঙ্গু ভাইরাসের মৌসুমে মস্কিটোর বাড়তি প্রচুর উৎপন্ন হতে পারে। পানি জমিয়ে দেওয়া এবং পুরো করার জন্য মস্কিটো বাড়তি প্রচুর সময় পাইলে তা খোলা এবং পানি দ্রুত পোচানো গুরুত্বপূর্ণ।বিশেষজ্ঞ চিকিৎসা ডেঙ্গু রোগে সহায় প্রাপ্ত করতে হলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণভাবে পেশাদার চিকিৎসকে দেখাতে হবে।
আরো পড়ুন:ভাইরাস আক্রান্ত কম্পিউটারের লক্ষন
ডেঙ্গু রোগের প্রথম ২৪-৪৮ ঘণ্টার মধ্যে চিকিৎসা শুরু করা গুরুত্বপূর্ণ এবং মৌসুমে বৃদ্ধির সময় ডেঙ্গু রোগের প্রতিরোধে উপযুক্ত হতে পারে।ব্যাপক আরোগ্যমূল্য পরীক্ষা ডেঙ্গু রোগের প্রতিকার হিসেবে এবং লক্ষণগুলি মনিটর করার জন্য রোগীকে নিজেকে ভালভাবে অবলম্বন করতে হবে।
যদি আপনি অথবা আপনার কাছে কাউকে ডেঙ্গুর সহ্মিত লক্ষণ দেখা দেয়, তাদেরকে তাদের স্থানীয় চিকিৎসকে দেখাতে উত্সাহিত করা হচ্ছে। এছাড়াও, যত্ন নেওয়া, উচ্চ শক্তির খাদ্য কামাতে এবং প্রয়োজনে চিকিৎসা প্রাপ্ত করতে গুরুত্বপূর্ণ।
ডেঙ্গু রোগের কারণ
ডেঙ্গু একটি ভাইরাসের কারণে হয়ে থাকা একটি জনপ্রচুর এবং কঠিন জ্বরের রোগ। ডেঙ্গু ভাইরাস এডেস এজিপ্টি মস্কিটোর মাধ্যমে সহজভাবে ছড়ায়। ডেঙ্গু ভাইরাসের প্রকারভেদে চারটি সাবটাইপ রয়েছে, এবং এই সাবটাইপগুলি 1, 2, 3, এবং 4 নামক চারটি। এই ভাইরাসের কারণে মৌসুমিক জ্বরের এবং অন্যান্য উত্থান্তরমৌসুমিক জ্বরের সাথে মিশে থাকা হয়।
মোশার প্রকৃতি হয়তো বৃদ্ধি করে এবং এই মোশা জন্মলাভ করতে স্থানান্তর করে, এটি একই অঞ্চলে বাড়তি প্রচুর থাকার ক্ষমতা রাখতে পারে। মস্কিটোসংক্রমিত ব্যক্তি অন্যান্য সুস্থ ব্যক্তির কাছে ডেঙ্গু ভাইরাস ছড়িয়ে দিতে পারে যদি একটি মস্কিটো একজন ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত চোষে এবং তার পরে অন্য ব্যক্তির কাছে মস্কিটোসংক্রমণ হয়।
ডেঙ্গু রোগের লক্ষণগুলি অক্সিডেন্টাল হাইপারফিনাটেভ্রিলিটি (DHF) এবং অক্সিডেন্টাল হাইপারফিনাটেভ্রিলিটি (DSS) নামক দুটি ধরণের জ্বরের উপস্থিতিতে প্রকাশ হয়। DHF ও DSS গভীর অবস্থার এবং জীবনদান ক্ষমতা হতে পারে এবং তাদের চিকিৎসা জীবনবাঁচা করতে গুরুত্বপূর্ণ।
ডেঙ্গু রোগের কারণ ও লক্ষণ
ডেঙ্গু রোগের কারণ:
ডেঙ্গু রোগের কারণ একটি ভাইরাস, যা ডেঙ্গু ভাইরাস নামে পরিচিত। এই ভাইরাসের প্রকারভেদ অনুভব করানো হয় চারটি প্রধান সাবটাইপ (টাইপ 1, টাইপ 2, টাইপ 3, এবং টাইপ 4) ভাইরাস। মস্কিটোর মাধ্যমে এই ভাইরাস এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির কাছে ছড়াতে পারে, যখন মস্কিটো এক ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত চোষে এবং তারপর অন্য কোন ব্যক্তির কাছে মস্কিটোসংক্রমণ হয়।
ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ:
ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ চার ধাপে বিভক্ত হয়ে থাকে, এবং তাদের কমপক্ষে একবার হতে হবে।
- ধাপ 1: জ্বর (ডেঙ্গু ফিভার)অত্যন্ত কঠিন জ্বর হয়, যা কমপক্ষে ২-৭ দিন ধরে থাকতে পারে।
- শরীরে মাংসপেশী এবং হাড়ে ব্যাথা হয়।
- ধাপ 2: জ্বর এবং মুখোষ্ঠ বা চোখে ফোঁটা (ডেঙ্গু হেমরেজিক ফিভার)মুখ, মাথা এবং চোখে চারটি প্রবৃত্তি একসাথে প্রকাশ হয়।
- প্রবৃত্তিগুলি বৃদ্ধির সাথে মিলে যেতে পারে এবং এটি অক্সিডেন্টাল হাইপারফিনাটেভ্রিলিটি (DHF) নামক একটি গম্ভীর অবস্থার সাথে জড়িত হতে পারে।
- ধাপ 3: গভীর জ্বর, হাড় ও শরীরে চার্বি কমতে শুরু হতে পারে (DHF)শরীরে চার্বি কমে যেতে পারে এবং হাড় বা স্নায়ুবিশেষ ক্ষেত্রে ব্যাথা হতে পারে।
- ধাপ 4: গভীর জ্বর, শরীরে চার্বি কমতে শুরু হতে পারে, এবং প্রস্তুতি নেওয়া শুরু হতে পারে (DSS)মৃত্যুর ঝুঁকি থাকতে পারে এবং চিকিৎসা প্রাপ্ত না হলে জীবনবাঁচা করতে ব্যক্তির জন্য ক্ষতিকর।
আরো পড়ুন:10000 ভিউ এর জন্য ফেসবুক কত টাকা দেই
ডেঙ্গু রোগের সম্পূর্ণ চিকিৎসা পেতে ব্যক্তির তাদের লক্ষণের উপর ভিত্তি করে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ
শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
শিশুদের ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ এবং প্রতিকার অক্সিডেন্টাল হাইপারফিনাটেভ্রিলিটি (DHF) এবং অক্সিডেন্টাল হাইপারফিনাটেভ্রিলিটি (DSS) নামক দুটি গম্ভীর ধাপে ভাগ করা হয়ে থাকে।
ডেঙ্গু রোগে শিশুর লক্ষণ:
- জ্বর (ডেঙ্গু ফিভার)শিশুদের ডেঙ্গু রোগের প্রথম লক্ষণ হলো অত্যন্ত কঠিন জ্বর।জ্বরের সাথে মাথা, মুখ এবং হাড়ে ব্যাথা হতে পারে।শিশুর মাথা হতে পারে কুঁচিয়ে যেতে এবং তার চোখে ফোঁটা পড়তে পারে।
- জ্বর এবং মুখোষ্ঠ বা চোখে ফোঁটা (ডেঙ্গু হেমরেজিক ফিভার)শিশুর মুখ, মাথা এবং চোখে চারটি প্রবৃত্তি একসাথে প্রকাশ হয়।এই প্রবৃত্তিগুলি বৃদ্ধির সাথে মিলে যেতে পারে এবং এটি DHF নামক একটি গম্ভীর অবস্থার সাথে জড়িত হতে পারে।
ডেঙ্গু রোগে শিশুর প্রতিকার:
ডেঙ্গু রোগের প্রতিকার শিশুর জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
প্রস্তুতি নেওয়া ডেঙ্গু বা মস্কিটোসংক্রমণ থেকে এডেস এজিপ্টি মস্কিটোর উপর একটি মহকোণ পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে, তাই সতর্কতা গুলি গুরুত্বপূর্ণ। মস্কিটো রিপেলেন্ট এবং মস্কিটো নেট ব্যবহার করা যেতে পারে।
প্রোটিন সহ আগুন শক্তির খাদ্য শিশুদের প্রয়োজন হতে পারে তাদের শরীরের সামান্য চার্বি ও প্রোটিন বজায় রাখতে।পর্যাপ্ত পরিমানে পানি শিশুদের প্রতিরোধ তৈরি করতে পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান করাটি গুরুত্বপূর্ণ অতিরিক্ত পুষ্টিকর খাদ্য অতিরিক্ত পুষ্টিকর খাদ্য দেওয়া যেতে পারে, যেমনঃ শাক-সবজি, ফল, দুধ, ডাল, মাছ, মাংস ইত্যাদি।
ডেঙ্গু রোগের নিরাময় ও প্রতিকার
ডেঙ্গু রোগের নিরাময় এবং প্রতিকার তার লক্ষণ এবং রোগের ধরণের উপর ভিত্তি করে। ডেঙ্গু একটি ভাইরাল ইনফেকশন, তাই প্রথমে ভাইরাস নির্মূল করতে এবং রোগের প্রবৃদ্ধি বাধা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়।
ডেঙ্গু রোগের নিরাময় এবং প্রতিকার:
বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ডেঙ্গু রোগের সকল ধরণের চিকিৎসা একটি দক্ষ চিকিৎসকের নেতৃত্বে হতে হবে। আপনি বা আপনার কাছে কেউ ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে, সাম্প্রদায়িক চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করতে অবিলম্বে অতিসতর্কতা অবলম্বন করুন।
আত্মসাৎকার একজন ডেঙ্গু রোগীর বা সহযোগীর জন্য উপযুক্ত আত্মসাৎকার গুরুত্বপূর্ণ। অতি প্রচুর হাইড্রেশন ও স্যাকসেসিভ প্রতিরোধ দেওয়া হতে পারে।
প্রস্তুতি নেওয়া ডেঙ্গু বা মস্কিটোসংক্রমণ থেকে এডেস এজিপ্টি মস্কিটোর উপর একটি মহকোণ পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে, তাই সতর্কতা গুলি গুরুত্বপূর্ণ। মস্কিটো রিপেলেন্ট এবং মস্কিটো নেট ব্যবহার করা যেতে পারে।উচ্চ শক্তির খাদ্য ডেঙ্গু রোগীর জন্য আত্মসাৎকার অনুভূত করতে উচ্চ শক্তির খাদ্য গুরুত্বপূর্ণ।
প্রয়োজনে ইনফিউশন থেকে শরীরে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়া হতে পারে।প্রয়োজনে চিকিৎসা ডেঙ্গু রোগের অবস্থা গভীর হলে, ব্যক্তির অবস্থা নিরাময় করতে বা সবোর্গিক পর্যায়ে তাদের জীবন বাঁচাতে প্রস্তুতি নেওয়া হতে পারে।সবসময় মনে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ যে, ডেঙ্গু একটি জীবনবাঁচা হানিকর রোগ হতে পারে এবং এটির সঠিক চিকিৎসা ও প্রতিকার ব্যবহার করা জরুরি।
ডেঙ্গু রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা
ডেঙ্গু রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা অসম্ভব এবং জীবন মোকাবিলার জন্য এটি বিশেষভাবে জীবনবাচার এবং মৌখিক বিশেষজ্ঞের পরামর্শের প্রয়োজন। ডেঙ্গু রোগের সহীত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসা প্রদান করতে হয় কারণ এটি একটি জীবন মোকাবিলা এবং অতি সম্ভাবনামূলক হতে পারে।তবে, কিছু পরিস্থিতিতে ঘরে রোগীর অবস্থা হোম কেয়ার এবং সঠিক সাহায্য অনুভব করতে হতে পারে।
আরো পড়ুন:মোবাইল লোকেশন ম্যাপ কিভাবে বের করবেন?
বিশেষজ্ঞের পরামর্শ যদি কেউ ডেঙ্গু সংক্রমিত হয়, তাদের উচিত হবে সঠিক চিকিৎসা প্রদানের জন্য একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে।অতি প্রচুর হাইড্রেশন ডেঙ্গু রোগীর কাছে অতি প্রচুর হাইড্রেশন সমর্থন করা গুরুত্বপূর্ণ। এটি জ্বর এবং শরীরের চার্বি কমাতে সাহায্য করতে পারে। বিশেষভাবে, রোগীকে পর্যাপ্ত পানি দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
প্রয়োজনে ওটিজেন চিকিৎসা জ্বর ও অন্যান্য লক্ষণগুলি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বোধগম্য ওটিজেন চিকিৎসা ব্যবহার করা হতে পারে। প্যারাসিটামল জেনেরিক নামের প্যারাসিটামল এবং অস্পিরিনের বিশেষ প্রকারের ব্যবহার সহিত ডজ নির্ধারণ করতে হতে পারে। তবে, প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।
পুরো বিশ্রাম ডেঙ্গু রোগীর জন্য পুরো বিশ্রাম গুরুত্বপূর্ণ। রাতে উচ্চ তাপমাত্রা, অতি শ্রম এবং ব্যবহৃত এমন কাজের মেধা গুলি হানি করতে হতে পারে।পোষ্ট রোগ যত্ন ডেঙ্গু থেকে পুরোনো হয়ে গেলে, রোগীকে বিশেষজ্ঞের পরামর্শের উপর নির্ভর করে অতি সতর্কতা অনুভব করতে হবে। কিছুক্ষণে সমস্যা উত্থান্তর হতে পারে এবং সার্ভেই লেভেল মনিটরিং আবশ্যক হতে পারে
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url