মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয় কি?৫টি সম্পকে জানুন।

অফিসে বসে কাজ করছেন। হঠাৎ মাথায় ব্যথা শুরু হল। কিছুতেই আর ল্যাপটপের দিকে তাকিয়ে থাকতে পারছেন না। কিংবা ছুটির দিনে দুপুরের খাওয়া সেরে সবে আয়েশ করে বইয়ের পাতায় চোখ রেখেছেন।

মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয় কি?৫টি সম্পকে জানুন।


মাথার এক পাশে টনটন করে উঠল। মাঝেমাঝে এমন মাথার যন্ত্রণায় অনেকেই ভুগে থাকেন। ব্যথানাশক ওষুধ খেয়ে প্রাথমিক ভাবে তা কমেও যায়। বার বার এই ধরনের ওষুধ খাওয়া শরীরের পক্ষে একেবারেই ঠিক নয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।

মাথা ব্যাথা কোন রোগের লক্ষণ

মাথা ব্যাথা বিভিন্ন রোগের লক্ষণ হতে পারে। কিছু সাধারণ কারণ হল:

আরো পড়ুন:কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

১) টেনশন হেডেক: এটি সবচেয়ে সাধারণ ধরনের মাথাব্যথা, যা মাথার চারপাশে চাপ বা ভারী ভাবের মতো অনুভূত হয়। এটি ক্লান্তি, চাপ, বা ঘুমের অভাবের কারণে হতে পারে।

২) মাইগ্রেন: এটি মাথার একপাশে তীব্র, স্পন্দনশীল ব্যথা, যা বমি বমি ভাব, এবং শব্দের দ্বারা অনুসরণ করা যেতে পারে।

৩) সাইনাস হেডেক: এটি সাইনাসের সংক্রমণ বা প্রদাহের কারণে হতে পারে, এবং মুখ, চোখ, এবং কপালে ব্যথা, চাপ, এবং পূর্ণতার অনুভূতি হতে পারে।

৪) ক্লাস্টার হেডেক: এটি মাথার একপাশে তীব্র, স্পন্দনশীল ব্যথা, যা চোখের পানি, नाक बहना, এবং लालिमा দ্বারা অনুসরণ করা হয়। এটি সাধারণত ঘুমের সময় ঘটে।

৫) মেনিনজাইটিস: এটি মস্তিষ্ক এবং মেরুদণ্ডের আবরণী (মেনিনজেস) এর প্রদাহ, যা মাথাব্যথা, জ্বর, ঘাড় শক্ত হওয়া, এবং বমি বমি ভাবের কারণে হতে পারে।

৬) গ্লুকোমা: এটি চোখের অভ্যন্তরীণ চাপ বৃদ্ধি, যা অপরিণত চিকিৎসা না করলে দৃষ্টিশক্তি হ্রাস করতে পারে। এটি মাথাব্যথা, চোখের ব্যথা, এবং বমি বমি ভাবের কারণে হতে পারে।

৭) ব্রেন টিউমার: এটি মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, এবং দৃষ্টি পরিবর্তনের কারণ হতে পারে।

৮) উচ্চ রক্তচাপ: এটি মাথাব্যথা, , এবং  দ্বারা অনুসরণ করা যেতে পারে।

৯) স্ট্রোক: এটি মস্তিষ্কের রক্ত ​​প্রবাহের একটি হঠাৎ বাধা, যা মাথাব্যথা, দুর্বলতা, এবং भाषण সমস্যার কারণ হতে পারে।

মাথা ব্যাথার সাথে নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি দেখা গেলে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ:
  • তীব্র, স্পন্দনশীল ব্যথা
  • জ্বর
  • ঘাড় শক্ত হওয়া
  • বমি বমি ভাব
  • দৃষ্টি পরিবর্তন
  • দুর্বলতা
  • भाषण সমস্যা
  • স্মৃতিশক্তি হ্রাস
আপনার যদি মাথাব্যথা হয়, তাহলে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ যাতে তারা কারণ নির্ণয় করতে পারে এবং উপযুক্ত চিকিৎসা নিশ্চিত করতে পারে।

মাথা ভারী লাগার কারণ

১) টেনশন হেডেক: এটি সবচেয়ে সাধারণ কারণ, যা মাথার চারপাশে চাপ বা ভারী ভাবের মতো অনুভূত হয়। এটি ক্লান্তি, চাপ, বা ঘুমের অভাবের কারণে হতে পারে।

২) মাইগ্রেন: এটি মাথার একপাশে তীব্র, স্পন্দনশীল ব্যথা, যা বমি বমি ভাব, प्रकाशের प्रति संवेदनशीलता, এবং শব্দের प्रति संवेदনशीलতা দ্বারা অনুসরণ করা যেতে পারে।

৩) সাইনাস হেডেক: এটি সাইনাসের সংক্রমণ বা প্রদাহের কারণে হতে পারে, এবং মুখ, চোখ, এবং কপালে ব্যথা, চাপ, এবং পূর্ণতার অনুভূতি হতে পারে।

৪) ক্লান্তি: পর্যাপ্ত ঘুম না পেলে বা দীর্ঘ সময় কাজ করলে মাথা ভারী লাগতে পারে।

৫) ডিহাইড্রেশন: পর্যাপ্ত পানি না পান করলে মাথা ভারী লাগতে পারে।

আরো পড়ুন:সকালে কলা খাওয়ার অপকারিতা সম্পকে জানুন

৬) নিম্ন রক্তচাপ: রক্তচাপ কম হলে মাথা ভারী লাগতে পারে।

৭) অ্যানিমিয়া: রক্তে লোহিত রক্ত ​​কণিকা (RBC) কম থাকলে মাথা ভারী লাগতে পারে।

৮) থাইরয়েড সমস্যা: থাইরয়েড হরমোনের ভারসাম্যহীনতা মাথা ভারী লাগার কারণ হতে পারে।

৯) ডায়াবেটিস: রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ না করলে মাথা ভারী লাগতে পারে।

১০) মস্তিষ্কের টিউমার: এটি মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, এবং দৃষ্টি পরিবর্তনের কারণ হতে পারে।

মাথা ভারী লাগার সাথে নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি দেখা গেলে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ:
  • তীব্র, স্পন্দনশীল ব্যথা
  • জ্বর
  • ঘাড় শক্ত হওয়া
  • বমি বমি ভাব
  • দৃষ্টি পরিবর্তন
  • দুর্বলতা
  • স্মৃতিশক্তি হ্রাস
আপনার যদি মাথা ভারী লাগে, তাহলে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ যাতে তারা কারণ নির্ণয় করতে পারে এবং উপযুক্ত চিকিৎসা নিশ্চিত করতে পারে।

এখানে কিছু টিপস রয়েছে যা মাথা ভারী লাগা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করতে পারে:
  • পর্যাপ্ত ঘুম নিন।
  • পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
  • নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
  • স্বাস্থ্যকর খাবার খান।
  • চাপ কমাতে চেষ্টা করুন।
  • ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।
  • ধূমপান ত্যাগ করুন।
আপনার যদি মাথা ভারী লাগার সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হয়, তাহলে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ।

মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয়

মাথার তালুতে ব্যথা বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যেমন টেনশন হেডেক, মাইগ্রেন, সাইনাস হেডেক, ডিহাইড্রেশন, ক্লান্তি, চোখের সমস্যা, বা দাঁতের সমস্যা।

করণীয়:
  • প্রথমত, ব্যথার কারণ নির্ণয় করার চেষ্টা করুন।
  • যদি ব্যথা হালকা হয়, তাহলে আপনি নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করতে পারেন:
  • বিশ্রাম নিন: একটি অন্ধকার এবং শান্ত ঘরে শুয়ে বিশ্রাম নিন।
  • ঠান্ডা সেঁক দিন: একটি ঠান্ডা, ভেজা কাপড় ব্যবহার করে আপনার মাথার তালুতে 10-15 মিনিটের জন্য সেঁক দিন।
  • পানি পান করুন: ডিহাইড্রেশন মাথাব্যথার একটি সাধারণ কারণ। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।
  • ব্যথানাশক ওষুধ খান: আপনি প্যারাসিটামল বা ibuprofen এর মতো ব্যথানাশক ওষুধ খেতে পারেন।
  • মাথার ম্যাসাজ করুন: হালকাভাবে আপনার মাথার ম্যাসাজ করুন।

আরো পড়ুন:খালি পেটে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

যদি ব্যথা তীব্র হয়, দীর্ঘস্থায়ী হয়, বা নিম্নলিখিত লক্ষণগুলির সাথে থাকে, তাহলে অবিলম্বে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন:
  • জ্বর
  • ঘাড় শক্ত হওয়া
  • বমি বমি ভাব
  • দৃষ্টি পরিবর্তন
  • দুর্বলতা
  • भाषण সমস্যা
  • স্মৃতিশক্তি হ্রাস
কিছু টিপস যা মাথার তালুতে ব্যথা প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে:
  • নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
  • স্বাস্থ্যকর খাবার খান।
  • পর্যাপ্ত ঘুম নিন।
  • চাপ কমাতে চেষ্টা করুন।
  • ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।
  • ধূমপান ত্যাগ করুন।
মনে রাখবেন, এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। আপনার যদি মাথার তালুতে ব্যথা হয়, তাহলে সঠিক রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসার জন্য একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।

মাথার পিছনে ডান পাশে ব্যথা হওয়ার কারণ

মাথার পিছনে ডান পাশে ব্যথা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। কিছু সাধারণ কারণ হল:

1. টেনশন হেডেক: এটি মাথাব্যথার সবচেয়ে সাধারণ ধরণ। টেনশন হেডেকের কারণে মাথার পিছনে, ঘাড়ে এবং কপালে ব্যথা হতে পারে।

2. মাইগ্রেন: মাইগ্রেন তীব্র মাথাব্যথা যা মাথার একপাশে, সাধারণত ডান পাশে, ব্যথা করে। মাইগ্রেনের সাথে বমি বমি ভাব, বমি, এবং আলো ও শব্দের প্রতি সংবেদনশীলতা হতে পারে।

3. সাইনাস হেডেক: সাইনাসের সংক্রমণ বা প্রদাহের কারণে সাইনাস হেডেক হতে পারে। সাইনাস হেডেকের কারণে মাথার পিছনে, চোখের চারপাশে এবং মুখের উপরে ব্যথা হতে পারে।

4. ঘাড়ের সমস্যা: ঘাড়ের পেশী বা মেরুদণ্ডের সমস্যার কারণে মাথার পিছনে ব্যথা হতে পারে।

5. চোখের সমস্যা: চোখের সমস্যা, যেমন চোখের চাপ বৃদ্ধি, মাথার পিছনে ব্যথা হতে পারে।

6. ডেন্টাল সমস্যা: দাঁতের সমস্যা, যেমন দাঁতের ব্যথা বা TMJ (temporomandibular joint) disorder, মাথার পিছনে ব্যথা হতে পারে।

7. স্ট্রেস: স্ট্রেস মাথার পিছনে ব্যথা হতে পারে।

8. নিদ্রাহীনতা: নিদ্রাহীনতা মাথার পিছনে ব্যথা হতে পারে।

9. ডিহাইড্রেশন: ডিহাইড্রেশন মাথার পিছনে ব্যথা হতে পারে।

10. ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে মাথার পিছনে ব্যথা হতে পারে।

আরো পড়ুন:খালি পেটে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

11. গুরুতর অসুস্থতা: কিছু গুরুতর অসুস্থতা, যেমন মেনিনজাইটিস, ব্রেন টিউমার, বা স্ট্রোক, মাথার পিছনে ব্যথা হতে পারে।

যদি আপনার মাথার পিছনে ডান পাশে ব্যথা হয়, তাহলে:
  • আপনার ব্যক্তিগত এবং পারিবারিক চিকিৎসা ইতিহাস সম্পর্কে চিন্তা করুন।
  • একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
ডাক্তার আপনার ব্যথার কারণ নির্ণয় করতে এবং উপযুক্ত চিকিৎসা প্রদান করতে সাহায্য করতে পারবেন।

মাথার ডান পাশে ব্যথা হলে করণীয়

মাথার ডান পাশে ব্যথা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। কিছু সাধারণ কারণ হল:
  • টেনশন হেডেক: এটি মাথাব্যথার সবচেয়ে সাধারণ ধরণ। টেনশন হেডেকের কারণে মাথার ডান পাশে, কপালে এবং ঘাড়ে ব্যথা হতে পারে।
  • মাইগ্রেন: মাইগ্রেন তীব্র মাথাব্যথা যা মাথার একপাশে, সাধারণত ডান পাশে, ব্যথা করে। মাইগ্রেনের সাথে বমি বমি ভাব, বমি, এবং আলো ও শব্দের প্রতি সংবেদনশীলতা হতে পারে।
  • সাইনাস হেডেক: সাইনাসের সংক্রমণ বা প্রদাহের কারণে সাইনাস হেডেক হতে পারে। সাইনাস হেডেকের কারণে মাথার ডান পাশে, চোখের চারপাশে এবং মুখের উপরে ব্যথা হতে পারে।
  • ঘাড়ের সমস্যা: ঘাড়ের পেশী বা মেরুদণ্ডের সমস্যার কারণে মাথার ডান পাশে ব্যথা হতে পারে।
  • চোখের সমস্যা: চোখের সমস্যা, যেমন চোখের চাপ বৃদ্ধি, মাথার ডান পাশে ব্যথা হতে পারে।
  • ডেন্টাল সমস্যা: দাঁতের সমস্যা, যেমন দাঁতের ব্যথা বা TMJ (temporomandibular joint) disorder, মাথার ডান পাশে ব্যথা হতে পারে।
  • স্ট্রেস: স্ট্রেস মাথার ডান পাশে ব্যথা হতে পারে।
  • নিদ্রাহীনতা: নিদ্রাহীনতা মাথার ডান পাশে ব্যথা হতে পারে।
  • ডিহাইড্রেশন: ডিহাইড্রেশন মাথার ডান পাশে ব্যথা হতে পারে।
  • ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে মাথার ডান পাশে ব্যথা হতে পারে।
  • গুরুতর অসুস্থতা: কিছু গুরুতর অসুস্থতা, যেমন মেনিনজাইটিস, ব্রেন টিউমার, বা স্ট্রোক, মাথার ডান পাশে ব্যথা হতে পারে।
  • আপনার অন্যান্য লক্ষণগুলি লক্ষ্য করুন, যেমন বমি বমি ভাব, বমি, জ্বর, বা ঘাড় শক্ত হওয়া।
  • আপনার ব্যক্তিগত এবং পারিবারিক চিকিৎসা ইতিহাস সম্পর্কে চিন্তা করুন।
  • একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
ডাক্তার আপনার ব্যথার কারণ নির্ণয় করতে এবং উপযুক্ত চিকিৎসা প্রদান করতে সাহায্য করতে পারবেন।

আরো পড়ুন:পেটের চর্বি কমাতে 10টি সেরা খাবার খেতে হবে?

এখানে কিছু টিপস রয়েছে যা মাথার ডান পাশে ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করতে পারে:
  • বিশ্রাম নিন: একটি অন্ধকার এবং শান্ত ঘরে শুয়ে বিশ্রাম নিন।
  • ঠান্ডা সেঁক দিন: একটি ঠান্ডা, ভেজা কাপড় ব্যবহার করে আপনার মাথার ডান পাশে 10-15 মিনিটের জন্য সেঁক দিন।

মাথা ব্যথার কারণ ও প্রতিকার

মাথা ব্যথা একটি অস্বস্তিকর অভিজ্ঞতা যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। কিছু সাধারণ কারণ হল:

1. টেনশন হেডেক: এটি মাথাব্যথার সবচেয়ে সাধারণ ধরণ। টেনশন হেডেকের কারণে মাথার চারপাশে, কপালে এবং ঘাড়ে ব্যথা হতে পারে।

2. মাইগ্রেন: মাইগ্রেন তীব্র মাথাব্যথা যা মাথার একপাশে, সাধারণত ডান পাশে, ব্যথা করে। মাইগ্রেনের সাথে বমি বমি ভাব, বমি, এবং আলো ও শব্দের প্রতি সংবেদনশীলতা হতে পারে।

3. সাইনাস হেডেক: সাইনাসের সংক্রমণ বা প্রদাহের কারণে সাইনাস হেডেক হতে পারে। সাইনাস হেডেকের কারণে মাথার সামনের দিকে, চোখের চারপাশে এবং মুখের উপরে ব্যথা হতে পারে।

4. ঘাড়ের সমস্যা: ঘাড়ের পেশী বা মেরুদণ্ডের সমস্যার কারণে মাথা ব্যথা হতে পারে।

5. চোখের সমস্যা: চোখের সমস্যা, যেমন চোখের চাপ বৃদ্ধি, মাথা ব্যথা হতে পারে।

6. ডেন্টাল সমস্যা: দাঁতের সমস্যা, যেমন দাঁতের ব্যথা বা TMJ (temporomandibular joint) disorder, মাথা ব্যথা হতে পারে।

7. স্ট্রেস: স্ট্রেস মাথা ব্যথা হতে পারে।

8. নিদ্রাহীনতা: নিদ্রাহীনতা মাথা ব্যথা হতে পারে।

9. ডিহাইড্রেশন: ডিহাইড্রেশন মাথা ব্যথা হতে পারে।

10. ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে মাথা ব্যথা হতে পারে।

11. গুরুতর অসুস্থতা: কিছু গুরুতর অসুস্থতা, যেমন মেনিনজাইটিস, ব্রেন টিউমার, বা স্ট্রোক, মাথা ব্যথা হতে পারে।

মাথা ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে করণীয়:
  • আপনার অন্যান্য লক্ষণগুলি লক্ষ্য করুন, যেমন বমি বমি ভাব, বমি, জ্বর, বা ঘাড় শক্ত হওয়া।
  • আপনার ব্যক্তিগত এবং পারিবারিক চিকিৎসা ইতিহাস সম্পর্কে চিন্তা করুন।
  • একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
ডাক্তার আপনার ব্যথার কারণ নির্ণয় করতে এবং উপযুক্ত চিকিৎসা প্রদান করতে সাহায্য করতে পারবেন।

এখানে কিছু টিপস রয়েছে যা মাথা ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করতে পারে:
  • বিশ্রাম নিন: একটি অন্ধকার এবং শান্ত ঘরে শুয়ে বিশ্রাম নিন।
  • ঠান্ডা সেঁক দিন: একটি ঠান্ডা, ভেজা কাপড় ব্যবহার করে আপনার মাথায় 10-15 মিনিটের জন্য সেঁক দিন।
  • পানি পান করুন: ডিহাইড্রেশন মাথা ব্যথার একটি সাধারণ কারণ। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি

ঘন ঘন মাথা ব্যাথার কারণ কি

ঘন ঘন মাথা ব্যাথার বিভিন্ন কারণ হতে পারে। কিছু সাধারণ কারণ হল:

1. টেনশন হেডেক: এটি মাথাব্যথার সবচেয়ে সাধারণ ধরণ। টেনশন হেডেকের কারণে মাথার চারপাশে, কপালে এবং ঘাড়ে ব্যথা হতে পারে।

2. মাইগ্রেন: মাইগ্রেন তীব্র মাথাব্যথা যা মাথার একপাশে, সাধারণত ডান পাশে, ব্যথা করে। মাইগ্রেনের সাথে বমি বমি ভাব, বমি, এবং আলো ও শব্দের প্রতি সংবেদনশীলতা হতে পারে।

3. সাইনাস হেডেক: সাইনাসের সংক্রমণ বা প্রদাহের কারণে সাইনাস হেডেক হতে পারে। সাইনাস হেডেকের কারণে মাথার সামনের দিকে, চোখের চারপাশে এবং মুখের উপরে ব্যথা হতে পারে।

4. ঘাড়ের সমস্যা: ঘাড়ের পেশী বা মেরুদণ্ডের সমস্যার কারণে মাথা ব্যথা হতে পারে।

5. চোখের সমস্যা: চোখের সমস্যা, যেমন চোখের চাপ বৃদ্ধি, মাথা ব্যথা হতে পারে।

6. ডেন্টাল সমস্যা: দাঁতের সমস্যা, যেমন দাঁতের ব্যথা বা TMJ (temporomandibular joint) disorder, মাথা ব্যথা হতে পারে।

7. স্ট্রেস: স্ট্রেস মাথা ব্যথা হতে পারে।

8. নিদ্রাহীনতা: নিদ্রাহীনতা মাথা ব্যথা হতে পারে।

9. ডিহাইড্রেশন: ডিহাইড্রেশন মাথা ব্যথা হতে পারে।

10. ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে মাথা ব্যথা হতে পারে।

11. গুরুতর অসুস্থতা: কিছু গুরুতর অসুস্থতা, যেমন মেনিনজাইটিস, ব্রেন টিউমার, বা স্ট্রোক, মাথা ব্যথা হতে পারে।

ঘন ঘন মাথা ব্যথা হলে:

  • আপনার অন্যান্য লক্ষণগুলি লক্ষ্য করুন, যেমন বমি বমি ভাব, বমি, জ্বর, বা ঘাড় শক্ত হওয়া।
  • আপনার ব্যক্তিগত এবং পারিবারিক চিকিৎসা ইতিহাস সম্পর্কে চিন্তা করুন।
  • একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

ডাক্তার আপনার ব্যথার কারণ নির্ণয় করতে এবং উপযুক্ত চিকিৎসা প্রদান করতে সাহায্য করতে পারবেন।

আরো পড়ুন:কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

এখানে কিছু টিপস রয়েছে যা ঘন ঘন মাথা ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করতে পারে:
  • নিয়মিত ব্যায়াম করুন: নিয়মিত ব্যায়াম স্ট্রেস কমাতে এবং মাথা ব্যথা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url