মাথা ব্যাথা ও বমি কোন রোগের লক্ষণ জেনে নিন।
মাইগ্রেন এক ধরণের তীব্র মাথাব্যথা, যা একটি স্নায়ুবিক রোগ। এটি মাথার একদিকে বা দু’দিকেও হতে দেখা গেছে।যাদের মাইগ্রেন হওয়ার প্রবণতা আছে, তাদের শব্দ, আলো, গন্ধ, বাতাসের চাপের তারতম্য ও কিছু খাবারের (চকলেট, আঙুরের রস, পনির) প্রভাবে পুনরায় নতুন করে ভয়ঙ্কর মাথাব্যথা শুরু হতে পারে।
মাইগ্রেন প্রতি ৫ জন নারীর মধ্যে একজনের এবং প্রতি ১৫ জন পুরুষের মধ্যে এক জনের থাকে।
মাথা ব্যাথা কোন রোগের লক্ষণ
মাথা ব্যাথা বিভিন্ন রোগের লক্ষণ হতে পারে।
মাথাব্যথার সাধারণ কারণ:
- টেনশন হেডেক: এটি সবচেয়ে সাধারণ ধরণের মাথাব্যথা। এটি মাথার চারপাশে চাপ বা ভারী অনুভূতির মতো মনে হয়।
- মাইগ্রেন: এটি একটি তীব্র, স্পন্দনশীল মাথাব্যথা যা সাধারণত মাথার একদিকে হয়। এটি বমি বমি ভাব, বমি এবং আলো ও শব্দের প্রতি সংবেদনশীলতার সাথে হতে পারে।
- সাইনাস হেডেক: এটি সাইনাসের সংক্রমণ বা প্রদাহের কারণে হয়। এটি মুখের চারপাশে, কপালে এবং চোখের পিছনে ব্যথা হতে পারে।
- ক্লাস্টার হেডেক: এটি তীব্র, স্পন্দনশীল মাথাব্যথা যা চোখের পিছনে বা মাথার একদিকে হয়। এটি সাধারণত ঘুমের সময় ঘটে এবং 15 মিনিট থেকে 3 ঘন্টা স্থায়ী হতে পারে।
- মস্তিষ্কের রক্তনালীতে রক্তক্ষরণ: এটি একটি জরুরী অবস্থা যা হঠাৎ, তীব্র মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব এবং বমি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
- মস্তিষ্কের টিউমার
- মেনিনজাইটিস
- গ্লুকোমা
- ড্রাগ অপব্যবহার
আপনার যদি নিম্নলিখিত লক্ষণগুলির কোনওটি থাকে তবে আপনার ডাক্তারের সাথে দেখা করা উচিত:
- হঠাৎ, তীব্র মাথাব্যথা
- মাথাব্যথা যা ক্রমশ খারাপ হচ্ছে
- মাথাব্যথা যা ঘুম থেকে আপনাকে জাগিয়ে তোলে
- মাথাব্যথা যা জ্বর, ঘাড় শক্ত হওয়া বা দৃষ্টি পরিবর্তনের সাথে থাকে
- মাথাব্যথা যা আপনার দৈনন্দিন কার্যকলাপে হস্তক্ষেপ করে
আপনার ডাক্তার আপনার মাথাব্যথার কারণ নির্ণয় করতে এবং উপযুক্ত চিকিৎসার পরামর্শ দিতে সাহায্য করতে পারেন।
মাথার মাঝখানে ব্যথার কারণ কি
মাথার মাঝখানে ব্যথার বেশ কিছু কারণ হতে পারে।
সাধারণ কারণ:
- টেনশন হেডেক: এটি মাথার সবচেয়ে সাধারণ ধরণের মাথাব্যথা। টেনশন হেডেকের সময় মাথার মাঝখানে চাপ বা ভারী অনুভূতি হয়।
- মাইগ্রেন: মাইগ্রেনের সময় মাথার একদিকে তীব্র, স্পন্দনশীল ব্যথা হয়। কখনো কখনো ব্যথা মাথার মাঝখানেও অনুভূত হতে পারে। মাইগ্রেনের সাথে বমি বমি ভাব, বমি এবং আলো ও শব্দের প্রতি সংবেদনশীলতাও দেখা দিতে পারে।
- সাইনাস হেডেক: সাইনাসের সংক্রমণ বা প্রদাহের কারণে সাইনাস হেডেক হয়। এটি মাথার মাঝখানে, কপালে এবং চোখের পিছনে ব্যথা হতে পারে।
- ক্লস্টার হেডেক: ক্লাস্টার হেডেক তীব্র, স্পন্দনশীল মাথাব্যথা যা চোখের পিছনে বা মাথার একদিকে হয়। এটি মাঝে মাঝে মাথার মাঝখানেও অনুভূত হতে পারে। ক্লাস্টার হেডেক সাধারণত ঘুমের সময় ঘটে এবং 15 মিনিট থেকে 3 ঘন্টা স্থায়ী হতে পারে।
আপনার যদি মাথার মাঝখানে ব্যথা হয় এবং নিম্নলিখিত লক্ষণগুলির কোনওটি থাকে তবে আপনার ডাক্তারের সাথে দেখা করা উচিত:
- হঠাৎ, তীব্র মাথাব্যথা
- মাথাব্যথা যা ক্রমশ খারাপ হচ্ছে
- মাথাব্যথা যা ঘুম থেকে আপনাকে জাগিয়ে তোলে
- মাথাব্যথা যা জ্বর, ঘাড় শক্ত হওয়া বা দৃষ্টি পরিবর্তনের সাথে থাকে
- মাথাব্যথা যা আপনার দৈনন্দিন কার্যকলাপে হস্তক্ষেপ করে
আপনার ডাক্তার আপনার মাথাব্যথার কারণ নির্ণয় করতে এবং উপযুক্ত চিকিৎসার পরামর্শ দিতে সাহায্য করতে পারেন।
মাথার উপরে ব্যথার কারণ
সাধারণ কারণ:
- টেনশন হেডেক: এটি সবচেয়ে সাধারণ ধরণের মাথাব্যথা। টেনশন হেডেকের সময় মাথার উপরে চাপ বা ভারী অনুভূতি হয়।
- সাইনাস হেডেক: সাইনাসের সংক্রমণ বা প্রদাহের কারণে সাইনাস হেডেক হয়। এটি মাথার উপরে, কপালে এবং চোখের পিছনে ব্যথা হতে পারে।
- স্ট্রেস: স্ট্রেসের কারণে মাথার উপরে ব্যথা হতে পারে।
- ঘুমের অভাব: ঘুমের অভাবে মাথার উপরে ব্যথা হতে পারে।
- ক্লান্তি: ক্লান্তির কারণে মাথার উপরে ব্যথা হতে পারে।
- কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে মাথার উপরে ব্যথা হতে পারে।
আপনার যদি মাথার উপরে ব্যথা হয় এবং নিম্নলিখিত লক্ষণগুলির কোনওটি থাকে তবে আপনার ডাক্তারের সাথে দেখা করা উচিত:
- হঠাৎ, তীব্র মাথাব্যথা
- মাথাব্যথা যা ক্রমশ খারাপ হচ্ছে
- মাথাব্যথা যা ঘুম থেকে আপনাকে জাগিয়ে তোলে
- মাথাব্যথা যা জ্বর, ঘাড় শক্ত হওয়া বা দৃষ্টি পরিবর্তনের সাথে থাকে
- মাথাব্যথা যা আপনার দৈনন্দিন কার্যকলাপে হস্তক্ষেপ করে
আপনার ডাক্তার আপনার মাথাব্যথার কারণ নির্ণয় করতে এবং উপযুক্ত চিকিৎসার পরামর্শ দিতে সাহায্য করতে পারেন।
কিছু টিপস:
- প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
- নিয়মিত ঘুমান।
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
- মানসিক চাপ কমাতে চেষ্টা করুন।
- ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় এড়িয়ে চলুন।
- মাথাব্যথা হলে ব্যথানাশক ওষুধ খেতে পারেন।
মনে রাখবেন, এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। আপনার যদি মাথার উপরে ব্যথা হয় তবে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
মাথা ব্যাথা ও বমি কোন রোগের লক্ষণ
সাধারণ কারণ:
- মাইগ্রেন: এটি একটি তীব্র, স্পন্দনশীল মাথাব্যথা যা সাধারণত মাথার একদিকে হয়। এটি বমি বমি ভাব, বমি এবং আলো ও শব্দের প্রতি সংবেদনশীলতার সাথে হতে পারে।
- গ্যাস্ট্রোএন্টেরাইটিস: এটি পেটের ইনফেকশন যা বমি, ডায়রিয়া, জ্বর এবং মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।
- মস্তিষ্কের টিউমার: মস্তিষ্কের টিউমারের কারণে মাথার বিভিন্ন স্থানে ব্যথা হতে পারে, যার মধ্যে মাথার উপরেও অন্তর্ভুক্ত। এটি বমি বমি ভাব এবং বমির সাথেও থাকতে পারে।
- মাইনিংয়ের: খনিতে কাজ করার সময় মাথায় আঘাতের কারণে খনিতে কাজ করা শ্রমিকদের মধ্যে মাথাব্যথা ও বমি হতে পারে।
- মদ্যপান: অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে মাথাব্যথা ও বমি হতে পারে।
- গর্ভাবস্থায়: গর্ভাবস্থায় কিছু নারীর মাথাব্যথা ও বমি হতে পারে।
ড্রাগ অপব্যবহার
কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
আপনার যদি মাথাব্যথা ও বমি হয় এবং নিম্নলিখিত লক্ষণগুলির কোনওটি থাকে তবে আপনার ডাক্তারের সাথে দেখা করা উচিত:
- হঠাৎ, তীব্র মাথাব্যথা
- মাথাব্যথা যা ক্রমশ খারাপ হচ্ছে
- মাথাব্যথা যা ঘুম থেকে আপনাকে জাগিয়ে তোলে
- মাথাব্যথা যা জ্বর, ঘাড় শক্ত হওয়া বা দৃষ্টি পরিবর্তনের সাথে থাকে
- মাথাব্যথা যা আপনার দৈনন্দিন কার্যকলাপে হস্তক্ষেপ করে
আপনার ডাক্তার আপনার মাথাব্যথার কারণ নির্ণয় করতে এবং উপযুক্ত চিকিৎসার পরামর্শ দিতে সাহায্য করতে পারেন।
কিছু টিপস:
- প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
- নিয়মিত ঘুমান।
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
- মানসিক চাপ কমাতে চেষ্টা করুন।
- ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় এড়িয়ে চলুন।
- মাথাব্যথা হলে ব্যথানাশক ওষুধ খেতে পারেন।
মনে রাখবেন, এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। আপনার যদি মাথাব্যথা ও বমি হয় তবে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
ঘন ঘন মাথা ব্যাথার কারণ কি
ঘন ঘন মাথা ব্যাথার অনেক কারণ হতে পারে।
সাধারণ কারণ:
- টেনশন হেডেক: এটি সবচেয়ে সাধারণ ধরণের মাথাব্যথা। টেনশন হেডেকের সময় মাথার চারপাশে চাপ বা ভারী অনুভূতি হয়। এটি স্ট্রেস, অবসাদ, ঘুমের অভাব এবং অপর্যাপ্ত পানি খাওয়ার কারণে হতে পারে।
- মাইগ্রেন: এটি একটি তীব্র, স্পন্দনশীল মাথাব্যথা যা সাধারণত মাথার একদিকে হয়। এটি বমি বমি ভাব, বমি এবং আলো ও শব্দের প্রতি সংবেদনশীলতার সাথে হতে পারে।
- সাইনাস হেডেক: এটি সাইনাসের সংক্রমণ বা প্রদাহের কারণে হয়। এটি মুখের চারপাশে, কপালে এবং চোখের পিছনে ব্যথা হতে পারে।
- ক্লাস্টার হেডেক: এটি তীব্র, স্পন্দনশীল মাথাব্যথা যা চোখের পিছনে বা মাথার একদিকে হয়। এটি সাধারণত ঘুমের সময় ঘটে এবং 15 মিনিট থেকে 3 ঘন্টা স্থায়ী হতে পারে।
- মস্তিষ্কের রক্তনালীতে রক্তক্ষরণ: এটি একটি জরুরী অবস্থা যা হঠাৎ, তীব্র মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব এবং বমি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
- মস্তিষ্কের টিউমার
- মেনিনজাইটিস
- গ্লুকোমা
- ড্রাগ অপব্যবহার
- ঘুমের অভাব
- অপর্যাপ্ত পানি পান
- চোখের সমস্যা
- দাঁতের সমস্যা
- মাথায় আঘাত
- কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
আপনার যদি ঘন ঘন মাথাব্যথা হয় তবে আপনার ডাক্তারের সাথে দেখা করা উচিত। আপনার ডাক্তার আপনার মাথাব্যথার কারণ নির্ণয় করতে এবং উপযুক্ত চিকিৎসার পরামর্শ দিতে সাহায্য করতে পারেন।
কিছু টিপস:
- প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
- নিয়মিত ঘুমান।
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
- মানসিক চাপ কমাতে চেষ্টা করুন।
- ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় এড়িয়ে চলুন।
- মাথাব্যথা হলে ব্যথানাশক ওষুধ খেতে পারেন।
মনে রাখবেন, এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। আপনার যদি ঘন ঘন মাথাব্যথা হয় তবে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
মাথার তালুতে ব্যথা কারণ
সাধারণ কারণ:
- টেনশন হেডেক: এটি সবচেয়ে সাধারণ ধরণের মাথাব্যথা। টেনশন হেডেকের সময় মাথার তালুতে চাপ বা ভারী অনুভূতি হয়।
- সাইনাস হেডেক: এটি সাইনাসের সংক্রমণ বা প্রদাহের কারণে হয়। এটি মাথার তালুতে, কপালে এবং চোখের পিছনে ব্যথা হতে পারে।
- মাইগ্রেন: এটি একটি তীব্র, স্পন্দনশীল মাথাব্যথা যা সাধারণত মাথার একদিকে হয়। এটি মাথার তালুতেও ব্যথা হতে পারে।
- মস্তিষ্কের রক্তনালীতে রক্তক্ষরণ: এটি একটি জরুরী অবস্থা যা হঠাৎ, তীব্র মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব এবং বমি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
- মেনিনজাইটিস
- ড্রাগ অপব্যবহার
- ঘুমের অভাব
- অপর্যাপ্ত পানি পান
- চোখের সমস্যা
- দাঁতের সমস্যা
- মাথায় আঘাত
- কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
আপনার যদি মাথার তালুতে ব্যথা হয় এবং নিম্নলিখিত লক্ষণগুলির কোনওটি থাকে তবে আপনার ডাক্তারের সাথে দেখা করা উচিত:
- হঠাৎ, তীব্র মাথাব্যথা
- মাথাব্যথা যা ক্রমশ খারাপ হচ্ছে
- মাথাব্যথা যা ঘুম থেকে আপনাকে জাগিয়ে তোলে
- মাথাব্যথা যা জ্বর, ঘাড় শক্ত হওয়া বা দৃষ্টি পরিবর্তনের সাথে থাকে
- মাথাব্যথা যা আপনার দৈনন্দিন কার্যকলাপে হস্তক্ষেপ করে
আপনার ডাক্তার আপনার মাথাব্যথার কারণ নির্ণয় করতে এবং উপযুক্ত চিকিৎসার পরামর্শ দিতে সাহায্য করতে পারেন।
কিছু টিপস:
- প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
- নিয়মিত ঘুমান।
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
- মানসিক চাপ কমাতে চেষ্টা করুন।
- ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় এড়িয়ে চলুন।
- মাথাব্যথা হলে ব্যথানাশক ওষুধ খেতে পারেন।
মনে রাখবেন, এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। আপনার যদি মাথার তালুতে ব্যথা হয় তবে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url