মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয় কি এবং চিকিৎসা জানুন।
মাথাব্যথার ধরন বুঝে নির্ণয় করা সম্ভব কেন ও কী কারণে এ সমস্যা হচ্ছে। খুব পরিচিত দুটি কারণ হলো মাইগ্রেন আর টেনশন। এর মধ্যে ৭০ শতাংশই টেনশন টাইপ হেডেক। ১১ শতাংশের জন্য দায়ী মাইগ্রেন।
মাথার তালুতে ব্যথা কারণ
মাথার তালুতে ব্যথা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। কিছু সাধারণ কারণ হল:
মাইগ্রেন: মাইগ্রেনের লক্ষণ হিসেবে মাথার তালুতে তীব্র ব্যথা হতে পারে।
মাথার আঘাত: মাথায় আঘাত লাগলে মাথার তালুতে ব্যথা হতে পারে।
টেম্পোরোম্যান্ডিবুলার জয়েন্ট ডিসঅর্ডার (TMJ)
ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া
গ্লাউকোমা
মেনিনজাইটিস
ব্রেন টিউমার
যখন ডাক্তার দেখাবেন:
যদি ব্যথা তীব্র হয় এবং দীর্ঘস্থায়ী হয়।
যদি ব্যথার সাথে জ্বর, বমি বমি ভাব, অথবা চোখে ঝাপসা দেখা হয়।
যদি মাথায় আঘাত লেগে থাকে।
যদি নিয়মিত মাথাব্যথা হয়।
চিকিৎসা:
মাথার তালুতে ব্যথার চিকিৎসা নির্ভর করে ব্যথার কারণের উপর।
মাংসপেশির টান: ব্যথানাশক ওষুধ, বরফ সেঁক, এবং ম্যাসাজ ব্যথার উপশম করতে পারে।
সাইনাস সংক্রমণ: অ্যান্টিবায়োটিক, ডিকনজেস্ট্যান্ট, এবং স্যালাইন নোজ স্প্রে ব্যবহার করা যেতে পারে।
মাইগ্রেন: মাইগ্রেনের ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে।
মাথার আঘাত: আঘাতের তীব্রতার উপর নির্ভর করে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
TMJ-এর জন্য ডেন্টাল স্প্লিন্ট বা মাউথগার্ড ব্যবহার করা যেতে পারে।
ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়ার জন্য ওষুধ বা অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে।
গ্লাউকোমার জন্য চোখের ফোঁটা বা অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে।
মেনিনজাইটিসের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক বা অ্যান্টিভাইরাল ওষুধের প্রয়োজন হতে পারে।
প্রতিরোধ:
পর্যাপ্ত ঘুম এবং বিশ্রাম নেওয়া।
স্ট্রেস কমানো।
নিয়মিত ব্যায়াম করা।
স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া।
পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা।
ধূমপান এবং মদ্যপান ত্যাগ করা।
মনে রাখবেন:
এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয়
মাংসপেশির টান:
ব্যথানাশক ওষুধ খাওয়া, যেমন প্যারাসিটামল বা ibuprofen।
বরফ সেঁক দেওয়া।
ম্যাসাজ করা।
হালকা ব্যায়াম করা।
স্ট্রেস কমানো।
অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খাওয়া (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
ডিকনজেস্ট্যান্ট ব্যবহার করা।
স্যালাইন নোজ স্প্রে ব্যবহার করা।
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা।
বাষ্প ব্যবহার করা।
মাইগ্রেন:
অন্ধকার ও শান্ত ঘরে বিশ্রাম নেওয়া।
ঠান্ডা সেঁক দেওয়া।
ক্যাফেইন, অ্যালকোহল, এবং টাইরামিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা।
মাইগ্রেনের ওষুধ খাওয়া (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
মাথার আঘাত:
আঘাতের তীব্রতার উপর নির্ভর করে চিকিৎসা নেওয়া।
ঠান্ডা সেঁক দেওয়া।
বিশ্রাম নেওয়া।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়া।
TMJ-এর জন্য ডেন্টাল স্প্লিন্ট বা মাউথগার্ড ব্যবহার করা (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়ার জন্য ওষুধ বা অস্ত্রোপচারের চিকিৎসা নেওয়া (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
গ্লাউকোমার জন্য চোখের ফোঁটা বা অস্ত্রোপচারের চিকিৎসা নেওয়া (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
মেনিনজাইটিসের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক বা অ্যান্টিভাইরাল ওষুধের চিকিৎসা নেওয়া (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
ব্রেন টিউমারের জন্য অস্ত্রোপচার, রেডিয়েশন থেরাপি, বা কেমোথেরাপির চিকিৎসা নেওয়া (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
সাধারণ টিপস:
পর্যাপ্ত ঘুম এবং বিশ্রাম নেওয়া।
স্ট্রেস কমানো।
নিয়মিত ব্যায়াম করা।
স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া।
পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা।
ধূমপান এবং মদ্যপান ত্যাগ করা।
কখন ডাক্তার দেখাবেন:
যদি ব্যথা তীব্র হয় এবং দীর্ঘস্থায়ী হয়।
যদি ব্যথার সাথে জ্বর, বমি বমি ভাব, অথবা চোখে ঝাপসা দেখা হয়।
যদি মাথায় আঘাত লেগে থাকে।
যদি নিয়মিত মাথাব্যথা হয়।
মনে রাখবেন:
এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
মাথা ভারী লাগার কারণ
মাথা ভারী লাগার অনেক কারণ হতে পারে। কিছু সাধারণ কারণ হল:
ঘুমের অভাব: পর্যাপ্ত ঘুম না হলে মাথা ভারী লাগতে পারে।
স্ট্রেস: স্ট্রেসের কারণে মাথার পেশীগুলো টান হতে পারে, যার ফলে মাথা ভারী লাগতে পারে।
সাইনাস সংক্রমণ
মাইগ্রেন
উচ্চ রক্তচাপ
ডায়াবেটিস
থাইরয়েড সমস্যা
অ্যানিমিয়া
নিদ্রাহীনতা
ডিপ্রেশন
মাথার আঘাত
ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
যখন ডাক্তার দেখাবেন:
যদি মাথা ভারী লাগার সাথে জ্বর, বমি বমি ভাব, অথবা চোখে ঝাপসা দেখা হয়।
যদি মাথা ভারী লাগার সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হয়।
যদি মাথার আঘাত লেগে থাকে।
যদি নিয়মিত মাথাব্যথা হয়।
চিকিৎসা:
মাথা ভারী লাগার চিকিৎসা নির্ভর করে এর কারণের উপর।
ঘুমের অভাব: পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করা।
স্ট্রেস: স্ট্রেস কমাতে ব্যায়াম, ধ্যান, বা যোগব্যায়াম করা।
ডিহাইড্রেশন: পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা।
ক্লান্তি: পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া।
সাইনাস সংক্রমণের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ।
মাইগ্রেনের জন্য ওষুধ।
উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, থাইরয়েড সমস্যা, অ্যানিমিয়া, নিদ্রাহীনতা, এবং ডিপ্রেশনের জন্য উপযুক্ত চিকিৎসা।
প্রতিরোধ:
পর্যাপ্ত ঘুম এবং বিশ্রাম নেওয়া।
স্ট্রেস কমানো।
নিয়মিত ব্যায়াম করা।
স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া।
পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা।
ধূমপান এবং মদ্যপান ত্যাগ করা।
মনে রাখবেন:
এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
মাথার উপরে ব্যথার কারণ
মাথার উপরে ব্যথার অনেক কারণ হতে পারে। কিছু সাধারণ কারণ হল:
মাইগ্রেন: মাইগ্রেনের লক্ষণ হিসেবে মাথার উপরে তীব্র ব্যথা হতে পারে।
মাথার আঘাত: মাথায় আঘাত লাগলে মাথার উপরে ব্যথা হতে পারে।
টেম্পোরোম্যান্ডিবুলার জয়েন্ট ডিসঅর্ডার (TMJ)
ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া
গ্লাউকোমা
মেনিনজাইটিস
ব্রেন টিউমার
যখন ডাক্তার দেখাবেন:
যদি ব্যথা তীব্র হয় এবং দীর্ঘস্থায়ী হয়।
যদি ব্যথার সাথে জ্বর, বমি বমি ভাব, অথবা চোখে ঝাপসা দেখা হয়।
যদি মাথায় আঘাত লেগে থাকে।
যদি নিয়মিত মাথাব্যথা হয়।
চিকিৎসা:
মাথার উপরে ব্যথার চিকিৎসা নির্ভর করে ব্যথার কারণের উপর।
মাংসপেশির টান: ব্যথানাশক ওষুধ, বরফ সেঁক, এবং ম্যাসাজ ব্যথার উপশম করতে পারে।
সাইনাস সংক্রমণ: অ্যান্টিবায়োটিক, ডিকনজেস্ট্যান্ট, এবং স্যালাইন নোজ স্প্রে ব্যবহার করা যেতে পারে।
মাইগ্রেন: মাইগ্রেনের ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে।
মাথার আঘাত: আঘাতের তীব্রতার উপর নির্ভর করে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
TMJ-এর জন্য ডেন্টাল স্প্লিন্ট বা মাউথগার্ড ব্যবহার করা যেতে পারে।
ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়ার জন্য ওষুধ বা অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে।
গ্লাউকোমার জন্য চোখের ফোঁটা বা অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে।
মেনিনজাইটিসের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক বা অ্যান্টিভাইরাল ওষুধের প্রয়োজন হতে পারে।
প্রতিরোধ:
পর্যাপ্ত ঘুম এবং বিশ্রাম নেওয়া।
স্ট্রেস কমানো।
নিয়মিত ব্যায়াম করা।
স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া।
পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা।
ধূমপান এবং মদ্যপান ত্যাগ করা।
মনে রাখবেন:
এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন.
মাথা ব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথার আঘাত: মাথায় আঘাত লাগলে মাথার যেকোনো জায়গায় ব্যথা হতে পারে।
ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া
গ্লাউকোমা
মেনিনজাইটিস
ব্রেন টিউমার
উচ্চ রক্তচাপ
ডায়াবেটিস
থাইরয়েড সমস্যা
অ্যানিমিয়া
নিদ্রাহীনতা
ডিপ্রেশন
ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
মাথাব্যথার প্রতিকার:
মাংসপেশির টান:
বরফ সেঁক।
ম্যাসাজ।
হালকা ব্যায়াম।
স্ট্রেস কমানো।
সাইনাস সংক্রমণ:
অ্যান্টিবায়োটিক (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
ডিকনজেস্ট্যান্ট।
স্যালাইন নোজ স্প্রে।
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা।
বাষ্প ব্যবহার করা।
মাইগ্রেন:
অন্ধকার ও শান্ত ঘরে বিশ্রাম নেওয়া।
ঠান্ডা সেঁক।
ক্যাফেইন, অ্যালকোহল, এবং টাইরামিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা।
মাইগ্রেনের ওষুধ (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
মাথার আঘাত:
আঘাতের তীব্রতার উপর নির্ভর করে চিকিৎসা।
ঠান্ডা সেঁক।
বিশ্রাম নেওয়া।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ।
আরো পড়ুন:চুল গজানোর বিভিন্ন উপায় জানুন।
TMJ-এর জন্য ডেন্টাল স্প্লিন্ট বা মাউথগার্ড (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়ার জন্য ওষুধ বা অস্ত্রোপচার (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
গ্লাউকোমার জন্য চোখের ফোঁটা বা অস্ত্রোপচার (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
মেনিনজাইটিসের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক বা অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
ব্রেন টিউমারের জন্য অস্ত্রোপচার, রেডিয়েশন থেরাপ
মাথার একপাশে ব্যথা কারণ
মাইগ্রেন: মাইগ্রেন হল মাথার একপাশে তীব্র ব্যথার কারণ। এটি সাধারণত ৪ থেকে ৭২ ঘন্টা স্থায়ী হয়। মাইগ্রেনের সাথে বমি বমি ভাব, বমি, আলোর প্রতি সংবেদনশীলতা, এবং শব্দের প্রতি সংবেদনশীলতা দেখা দিতে পারে।
টেনশন টাইপ হেডেক: টেনশন টাইপ হেডেক হল মাথার সবচেয়ে সাধারণ ধরন। এটি মাথার চারপাশে বা একপাশে হালকা থেকে মাঝারি ব্যথার কারণ। টেনশন টাইপ হেডেক দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে, কয়েক ঘন্টা থেকে কয়েক দিন স্থায়ী হতে পারে।
সাইনাস সংক্রমণ: সাইনাস সংক্রমণের ফলে মাথার একপাশে, কপালে, এবং চোখের পেছনে ব্যথা হতে পারে।
ক্লাস্টার হেডেক: ক্লাস্টার হেডেক হল মাথার একপাশে তীব্র ব্যথার কারণ। এটি সাধারণত চোখের পেছনে বা কপালে হয়। ক্লাস্টার হেডেক দিনে একবার বা একাধিকবার হতে পারে এবং কয়েক সপ্তাহ বা মাস ধরে স্থায়ী হতে পারে।
ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া
গ্লাউকোমা
মেনিনজাইটিস
ব্রেন টিউমার
উচ্চ রক্তচাপ
ডায়াবেটিস
থাইরয়েড সমস্যা
অ্যানিমিয়া
নিদ্রাহীনতা
ডিপ্রেশন
ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
কখন ডাক্তার দেখাবেন:
যদি ব্যথা তীব্র হয় এবং দীর্ঘস্থায়ী হয়।
যদি ব্যথার সাথে জ্বর, বমি বমি ভাব, অথবা চোখে ঝাপসা দেখা হয়।
যদি মাথায় আঘাত লেগে থাকে।
যদি নিয়মিত মাথাব্যথা হয়।
চিকিৎসা:
মাথার একপাশে ব্যথার চিকিৎসা নির্ভর করে ব্যথার কারণের উপর।
মাইগ্রেন:
অন্ধকার ও শান্ত ঘরে বিশ্রাম নেওয়া।
ঠান্ডা সেঁক।
ক্যাফেইন, অ্যালকোহল, এবং টাইরামিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা।
মাইগ্রেনের ওষুধ (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
টেনশন টাইপ হেডেক:
ব্যথানাশক ওষুধ, যেমন প্যারাসিটামল বা ibuprofen।
স্ট্রেস কমানো।
নিয়মিত ব্যায়াম করা।
পর্যাপ্ত ঘুম এবং বিশ্রাম নেওয়া।
সাইনাস সংক্রমণ:
অ্যান্টিবায়োটিক (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
ডিকনজেস্ট্যান্ট।
স্যালাইন নোজ স্প্রে।
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা।
বাষ
মাথার পেছনে ব্যথার কারণ কি
মাথার পেছনে ব্যথার অনেক কারণ হতে পারে। কিছু সাধারণ কারণ হল:
ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া
গ্লাউকোমা
মেনিনজাইটিস
ব্রেন টিউমার
উচ্চ রক্তচাপ
ডায়াবেটিস
থাইরয়েড সমস্যা
অ্যানিমিয়া
নিদ্রাহীনতা
ডিপ্রেশন
ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
কখন ডাক্তার দেখাবেন:
যদি ব্যথা তীব্র হয় এবং দীর্ঘস্থায়ী হয়।
যদি ব্যথার সাথে জ্বর, বমি বমি ভাব, অথবা চোখে ঝাপসা দেখা হয়।
যদি মাথায় আঘাত লেগে থাকে।
যদি নিয়মিত মাথাব্যথা হয়।
চিকিৎসা:
মাথার পেছনের ব্যথার চিকিৎসা নির্ভর করে ব্যথার কারণের উপর।
মাংসপেশির টান:
বরফ সেঁক।
ম্যাসাজ।
হালকা ব্যায়াম।
স্ট্রেস কমানো।
সাইনাস সংক্রমণ:
অ্যান্টিবায়োটিক (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
ডিকনজেস্ট্যান্ট।
স্যালাইন নোজ স্প্রে।
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা।
বাষ্প ব্যবহার করা।
মাইগ্রেন:
অন্ধকার ও শান্ত ঘরে বিশ্রাম নেওয়া।
ঠান্ডা সেঁক।
ক্যাফেইন, অ্যালকোহল, এবং টাইরামিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা।
মাইগ্রেনের ওষুধ (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
মাথার আঘাত:
আঘাতের তীব্রতার উপর নির্ভর করে চিকিৎসা।
ঠান্ডা সেঁক।
বিশ্রাম নেওয়া।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ।
TMJ-এর জন্য ডেন্টাল স্প্লিন্ট বা মাউথগার্ড (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
ট্রাইজেমিনাল নিউরাল
মাথার মাঝখানে ব্যথা কারণ কি
মাথার মাঝখানে ব্যথার অনেক কারণ হতে পারে। কিছু সাধারণ কারণ হল:
টেনশন টাইপ হেডেক: টেনশন টাইপ হেডেক হল মাথার সবচেয়ে সাধারণ ধরন। এটি মাথার চারপাশে বা মাঝখানে হালকা থেকে মাঝারি ব্যথার কারণ। টেনশন টাইপ হেডেক দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে, কয়েক ঘন্টা থেকে কয়েক দিন স্থায়ী হতে পারে।
সাইনাস সংক্রমণ: সাইনাসের সংক্রমণের ফলে মাথার মাঝখানে, কপালে, এবং চোখের পেছনে ব্যথা হতে পারে।
মাইগ্রেন
ক্লাস্টার হেডেক
গ্লাউকোমা
মেনিনজাইটিস
ব্রেন টিউমার
উচ্চ রক্তচাপ
ডায়াবেটিস
থাইরয়েড সমস্যা
অ্যানিমিয়া
নিদ্রাহীনতা
ডিপ্রেশন
ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
কখন ডাক্তার দেখাবেন:
যদি ব্যথা তীব্র হয় এবং দীর্ঘস্থায়ী হয়।
যদি ব্যথার সাথে জ্বর, বমি বমি ভাব, অথবা চোখে ঝাপসা দেখা হয়।
যদি মাথায় আঘাত লেগে থাকে।
যদি নিয়মিত মাথাব্যথা হয়।
চিকিৎসা:
মাথার মাঝখানে ব্যথার চিকিৎসা নির্ভর করে ব্যথার কারণের উপর।
মাংসপেশির টান:
বরফ সেঁক।
ম্যাসাজ।
হালকা ব্যায়াম।
স্ট্রেস কমানো।
টেনশন টাইপ হেডেক:
স্ট্রেস কমানো।
নিয়মিত ব্যায়াম করা।
পর্যাপ্ত ঘুম এবং বিশ্রাম নেওয়া।
সাইনাস সংক্রমণ:
অ্যান্টিবায়োটিক (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
ডিকনজেস্ট্যান্ট।
স্যালাইন নোজ স্প্রে।
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা।
বাষ্প ব্যবহার করা।
মাইগ্রেনের ওষুধ (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
ক্লাস্টার হেডেকের চিকিৎসা (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
গ্লাউকোমার জন্য চোখের ফোঁটা বা অস্ত্রোপচার (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
মেনিনজাইটিসের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক বা অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url